ঢাকা, বুধবার   ২৪ এপ্রিল ২০২৪

বাজেটে সর্বাধিক গুরুত্ব পাবে মানবসম্পদ উন্নয়ন: অর্থমন্ত্রী

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৫:৩৩, ৯ মে ২০১৮ | আপডেট: ১৬:১৪, ৯ মে ২০১৮

অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, ‘২০১৮-’১৯ অর্থবছরের বাজেটে সর্বাধিক গুরুত্ব পাবে মানবসম্পদ উন্নয়ন। দ্বিতীয় গুরুত্ব পাবে পরিবহন ও জ্বালানি খাত। বাজেটের আকার হবে ৪ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকার মতো এবং ৩০ জুন বাজেট পাস হবে।’ আজ বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অর্থনীতি বিষয়ক রিপোর্টারদের সংগঠন-ইআরএফ’র সদস্যদের সঙ্গে প্রাক-বাজেট  আলোচনা তিনি এসব কথা বলেন।
ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি সাইফ ইসলাম দিলালের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন অর্থসচিব মুসলিম চৌধুরী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূইয়া, ইআরএফের সাবেক সভাপতি মনোয়ার হোসেন, জাকারিয়া কাজল, খাজা মাইন উদ্দিন, সুলতান মাহমুদ বাদল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু কাউসার প্রমুখ।

আগামী বাজেটে মানবসম্পদ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্যানিটেশনের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে সর্বাধিক গুরুত্ব পাবে মানবসম্পদ উন্নয়ন। দ্বিতীয় গুরুত্ব পাবে পরিবহন ও জ্বালানি খাত।
অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি অর্থবছর শেষে বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। দেশে বর্তমানে কর্পোরেট ট্যাক্স বেশি। তািই করপোরেট ট্যাক্স এ বছরের বাজেটে রিফর্ম (কমানো) হবে। তবে ট্যাক্সের পরিধি বাড়বে। আমরা আশা করছি, ২০২৫ সালের মধ্যে দেশের ৫০-৬০ শতাংশ লোক ট্যাক্স দেবে।
এম এ মুহিত বলেন, অর্থপাচারের বিষয়টি যেভাবে আলোচিত হয়, আসলে ততটা পাচার হয় না।এর অনেকটাই গুজব।
তিনি বলেন, চিনিশিল্প পুরোপুরি আখের ওপর নির্ভরশীল নয়।এই শিল্পকে ট্যারিফ দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। অথচ বিদেশ থেকে আমদানি করলেই আমরা এই চিনি কম দামে পেতে পারি। কাজেই আমার মত চিনিশিল্প রাখা উচিত নয়।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ক্রমে জাতীয়করণ করা হবে। কিছু নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তিতে বরাদ্দ থাকবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, এমপিও সংস্কারের বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় খুব বেশি আগ্রহী বলে আমার কাছে মনে হয় না। তারা সেভাবে সহযোগিতা করছে না।


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি