পানি কমা শুরু হলেও তীব্র হয়েছে ভাঙ্গন (ভিডিও)
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০৬:২৯ পিএম, ২ আগস্ট ২০২০ রবিবার | আপডেট: ০৯:২৮ পিএম, ২ আগস্ট ২০২০ রবিবার

বন্যাকবলিত এলাকায় নদ-নদীর পানি কমা শুরু হলেও তীব্র হয়েছে ভাঙ্গন। বিভিন্নস্থানে ঘরবাড়ি-কৃষিজমি-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নদীগর্ভে বিলীন। ভেঙে গেছে মাদারীপুর শহর রক্ষা বাঁধের একাংশ। এখনও সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল ও জামালপুরে পানিবন্দী মানুষ। অন্যদিকে পানি নেমে যাওয়ায় গাইবান্ধা, সুনামগঞ্জে বাড়ি ঘরে ফিরতে শুরু করেছে বানভাসিরা। তবে এসবের মধ্যে কোন কোন এলাকায় নদী ভাঙনে বেড়েছে আগের চেয়ে।
টাঙ্গাইলে যমুনাসহ সকল নদীর পানি কমা অব্যাহত আছে। চরাঞ্চলের গ্রামগুলোর বাড়িঘর এখনো বন্যার পানিতে তলিয়ে আছে। দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে খাবার সংকট।
সিরাজগঞ্জের হার্ড পয়েন্টে যমুনার পানি কিছুটা বেড়েছে। এতে প্রচন্ড স্রোতে নদী ভাঙ্গন তীব্র হয়েছে। গত ২ সপ্তাহের ব্যবধানে ৬ শতাধীক ঘর-বাড়ি বিলীন হয়েছে।
জামালপুরে যমুনার পানি কিছুটা কমলেও বেড়েছে ব্রহ্মপুত্র ও ঝিনাই নদীর পানি। জেলার ৭ উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকায় ১০ লাখ মানুষ এখনও পানিবন্দি হয়ে রয়েছে।
মাদারীপুর শহর রক্ষা বাঁধের একাংশে ভেঙ্গে গেছে আড়িয়াল খাঁ নদীর ভাঙ্গনে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে এলাকাবাসী।
গাজীপুরের তুরাগ ও বংশী পানি কমতে শুরু করায় কালিয়াকৈরে বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে। কিন্তু কালিয়াকৈর উপজেলার ১১২ টি গ্রাম এখনো পানির নিচে।
নদ-নদীর পানি কমতে থাকায় গাইবান্ধায় বাড়িঘর থেকে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। শুরু হয়েছে ক্ষতিগস্ত ঘরবাড়ি মেরামতের কাজ।
এসই্উএ/আরকে//