ঢাকা, শুক্রবার   ০৪ অক্টোবর ২০২৪,   আশ্বিন ১৮ ১৪৩১

বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত শেখ হাসিনার পররাষ্ট্রনীতি

প্রণব চক্রবর্তী

প্রকাশিত : ১২:১৯ পিএম, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ সোমবার

বিশ্ব নেতাদের কাছে অনন্য এক নাম শেখ হাসিনা। বন্ধুত্বপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি, আঞ্চলিক শান্তি ও সাম্যতায় তিনিই সেরা। বিশ্বব্যাপী প্রশংসনীয় শেখ হাসিনার পররাষ্ট্রনীতি।

দেশ স্বাধীনের পর পাকিস্তান থেকে লন্ডন। অতঃপর দিল্লী হয়ে দেশে ফেরা। স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার স্থপতির ফিরে আসার মধ্যেই যেনো বন্ধুত্বপূর্ণ কূটনীতির শুরু। বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির সেই প্রবহমানতায় যেনো শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রস্ফুটিত।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মিশনের সংখ্যা ৮০টির মতো। বৈরিতা বাদ দিয়ে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ বাড়াতে তৎপর দূতাবাসের ভিন্ন ভিন্ন শাখা। ভিনদেশিদের কাছে বাংলাদেশের উন্নয়নযাত্রা যেনো রূপকথার গল্পের মতোই। 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘ক্রাইসেসকে কিভাবে সামাল দেওয়া যায়- সেই জায়গায় আমি মনে করি শেখ হাসিনা একটা বড় পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং অনেকেই এই জিনিসটা মনে রাখবেন। একসময় তো বটম লেস বাস্কেটই বলা হতো, সেই জায়গা থেকে এখন অনেকেই বাংলাদেশকে বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় একটা মডেল রাষ্ট্র হিসেবেই দেখেন।’

শান্তি বজায় রাখতে আছে শক্তির প্রয়োজন। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ নস্যাৎ করতে সেখানেও শক্তিরূপে শেখ হাসিনা। জঙ্গী কিংবা বহুদেশীয় সন্ত্রাস দমনে তিনিই সেরা। কঠোর হাতে বন্ধ করেছেন মানবপাচার, চোরাচালান। নেটওয়ার্ক ভেঙে দিয়েছেন আশ্রয়ের নামে সন্ত্রাসীদের প্রশ্রয়দাতাদের।   

ড. ইমতিয়াজ আহমেদ আরও বলেন, টেরেরিজম নিয়ে আমাদের একটা নেগেটিভ ইমেজ বাংলাদেশের বাইরে তৈরি হয়েছিল এবং সেই জায়গায় আমাদের বড় ক্ষতি হচ্ছিল। সেটাকে একেবারে পরিবর্তন করে জিরো টলারেন্সে যাওয়াটা একটা উল্লেখযোগ্য বিষয়।

শান্তিরক্ষা মিশনে সর্বোচ্চ অবদান এদেশের বাহিনীগুলোর। জাতিসংঘের কাছে বাংলাদেশ তাই অদম্য এবং সাহসী।

মুজিব শতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণ চূড়ান্ত হয়েছে। উন্নয়নযাত্রার নবসারথী শেখ হাসিনার বিশ্বশান্তির দর্শন তাই দেশে দেশে আলোচিত, প্রশংসনীয়। পররাষ্ট্রনীতি ও দ্বিপাক্ষিক কাঠামো গড়তে শেখ হাসিনার বিকল্প যেনো তিনি নিজেই।

ভিডিও-

এএইচ/