ঢাকা, সোমবার   ২৯ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ১৫ ১৪৩১

ঊর্ধ্বমূখী বাজার দর, অসন্তোষ ক্রেতা-বিক্রেতার

মফিউর রহমান

প্রকাশিত : ০৭:১৭ পিএম, ১ জুলাই ২০২২ শুক্রবার | আপডেট: ০৭:৪৫ পিএম, ১ জুলাই ২০২২ শুক্রবার

ঊর্ধ্বমূখী নিত্য পণ্যের বাজার। প্রতি কেজিতে ৮ থেকে ১০ টাকা করে বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। বেড়েছে সব রকম মশুর ডালের দাম। বাজারে  সয়াবিন তেলের সংকট না থাকলেও বিক্রি হচ্ছে আগের বাড়তি দামেই।

এদিকে চড়া সবজির বাজার। করলা, বরবটি বেগুন গাজরের দাম আকাশ ছোঁয়া। নিত্য পন্যের বাড়তি দামে অসন্তোষ জানান ক্রেতা বিক্রেতারা।

বেশ কিছুদিন স্থিতিশীল থাকার পর আবারও বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। এরই মধ্যে কেজিতে বেড়েছে ৮ থেকে ১০ টাকা করে। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়। 

বিক্রেতারা দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ভোক্তাদের মাত্রাতিরিক্ত পেঁয়াজ খাওয়াকেই দুষছেন। আর দাম বাড়ায় অসন্তুষ্ট ক্রেতারা।

বাজারে সয়াবিন তেলের কোন ঘাটতি নেই। সরবরাহও প্রচুর। তবে ঈদের পর এক ধাপে যে ৪০ টাকা বেড়েছিলো সে দামেই বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি সয়াবিন তেলের দাম ১৯৮ টাকা লিটার। এতে অসন্তুষ্ট ক্রেতা বিক্রেতারা। 

বেড়েছে সব রকম মশুর ডালের দাম। প্রতিকেজি মশুরে দাম বেড়েছে ১০ টাকা করে। দেশি মশুরের ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব রকম নিত্য পন্য। 

অস্থিতিশীল সবজি বাজারও। প্রতি কেজি দেশি গাজর বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা দরে। আর আমদানি করা গাজর বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা প্রতি কেজি দরে। এছাড়া বেগুন ৭০, টমেটো ৬০, করলা ৭০, কাাঁচা পেঁপে ৭০ আর কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। 

দাম বাড়ার জন্য খারাপ আবহাওয়া এবং সরবরাহ ঘাটতিকেই দুষছেন বিক্রেতারা। 

মুরগীর ডিমের দাম হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার পর কিছুটা কমেছে। বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা প্রতি ডজন। 

এদিকে নতুন চালের দাম কমলেও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে সব রকম চাল। এছাড়া গেল সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ-মাংস। 

এসবি/