ঢাকা, শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ৫ ১৪৩১

বউ-শাশুড়ির সুসম্পর্ক চান? মানুন এই উপায়গুলো

একুশে টেলিভিশন  

প্রকাশিত : ১২:০৯ পিএম, ৩ আগস্ট ২০২২ বুধবার

শ্বাশুড়ি এবং বউমার মধ্যে সম্পর্কটা অনেকটা টক ও মিষ্টি। যুগ যুগ ধরেই চলে আসছে এই ধারা। তবে সর্ব ক্ষেত্রে এক নয়। যদিও এক সম্পর্কটি বড়ই শ্রদ্ধা ও ভালোবসার। কিন্তু কোথায় যেন গিয়ে তা মিলিয়ে যায়। তাই শাশুড়ির সঙ্গে সুসম্পর্ক চাইলে মেনে চলতে পারেন কিছু নিয়ম। 

কিছু সম্পর্ক একটু বেশি স্পর্শকাতর হয়। তাতে ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এমনই সম্পর্ক হয় শাশুড়ি ও বউমার। ‘মা’ ও ‘মায়ের মতো’, এই দুই শব্দের ভারসাম্য একটু বিগড়ে গেলেই সংসারে অশান্তি অবধারিত। 

আর এ প্রসঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান কীভাবে বজায় রাখা যায়, তার উত্তর দিলেন বাস্তু বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত সুজিতজি মহারাজ। এ’সময় বেশ কিছু উপায়ের কথা বলেছেন  সুজিতজি মহারাজ। 

তার দাবি, এই বিষয়গুলি মেনে চললে শাশুড়ি ও বউমার সম্পর্কে মাধুর্য থাকবে। অভিজ্ঞ এই বাস্তু বিশেষজ্ঞের কথা অনুযায়ী –

সংসারে শান্তি বজায় রাখতে খাবার এবং অন্যান্য সামগ্রী দানও করা উচিত। 

ঘরে যেন কোনও দুর্গন্ধ না থাকে। পারলে সুগন্ধী ধুপও জ্বালিয়ে রাখতে পারেন যাতে শাশুড়ি ও বউমা দু’জনেরই মন শান্ত থাকে। 

পারলে একবেলার খাবার শাশুড়ির সঙ্গে খান। খাবার খেতে খেতে নানা কথা বলা যায়। একটু সময় একসঙ্গেও কাটানো যায়। একে অন্যের পছন্দ-অপছন্দের কথাও জানতে পারবেন। 

ক্যাকটাস বা অন্য কাঁটা জাতীয় গাছ ঘরের অন্দরে এক্কেবারেই রাখবেন না। এতে শাশুড়ির সঙ্গে মনোমালিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। 

পারলে দিন শুরু করেন কোনও পশুকে খাবার দিয়ে। এতে সারা দিন ভাল কাটবে এবং মনও ভাল থাকবে। বাড়ির বউরা ছাদে বা উঠোনের কিছুটা জায়গায় পাখিদের জন্য খাবার ছড়িয়ে রাখতে পারেন। 

সূত্রঃ সংবাদ প্রতিদিন
আরএমএ