ঢাকা, শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ৫ ১৪৩১

সময়ানুবর্তিতা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৫:৩২ পিএম, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ মঙ্গলবার

সময় জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান বস্তু। যা একবার চলে গেলে আর ফিরে পাওয়ার উপায় নেই। সেজন্যই, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় দক্ষতাগুলোর একটি হচ্ছে সময়ানুবর্তিতা। সময়ের যথাযথ গুরুত্ব দিলে জীবন সার্থক ও সুন্দর হয়। জীবন ছোট কিন্তু কাজের পরিধি ব্যাপক। তাই সময়ের গুরুত্বকে উপলব্ধি করে যথাযথভাবে সময়কে কাজে লাগাতে হবে।

চলুন পাঠক সময়ানুবর্তিতা সম্পর্কে জানা যাক... 

> সময়কে সম্মান করুন। সময়ানুবর্তিতা সাফল্য ও সম্মানের দরজা উন্মোচিত করে।

> রাতে নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমান। ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। শোকর আলহামদুলিল্লাহ/ থ্যাংকস গড বা হরি ওম বলে অনাবিল হাসিতে দিনের কাজ শুরু করুন। সারাটা দিন ভালো যাবে।

> সকালের নাশতা, দুপুর ও রাতের খাবার গ্রহণসহ দৈনন্দিন প্রতিটি কাজই নির্দিষ্ট সময়ে করতে সচেষ্ট থাকুন।

> সময়-সচেতনতা বাড়াতে হাতঘড়ি পরুন। বাসা ও অফিসে দেয়ালঘড়ি রাখুন।

> এপয়েন্টমেন্ট থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের কমপক্ষে ৫-১০ মিনিট আগেই উপস্থিত হোন। মনে রাখার জন্যে প্রয়োজনে লিখে রাখুন।

> রাস্তায় ভিড় এড়িয়ে অফিসে/ কোনো স্থানে সময়মতো পৌঁছানোর জন্যে কিছুটা আগেই বেরিয়ে পড়ুন। অল্প দূরত্ব বাকি থাকলে জ্যামে বসে না থেকে হেঁটে রওনা দিন। এতে সময়ের মধ্যে পৌঁছাবেন, হাঁটারও উপকার পাবেন।

> অফিসে বা প্রতিষ্ঠানে যিনি সময়ানুবর্তী, তাকে উদাহরণ হিসেবে গ্রহণ করুন। অন্যেরা দেরি করছে বলে আপনিও স্রোতে গা ভাসাবেন না।

> ‘যানজটের কারণে দেরি হয়েছে’−প্রায়শই এমন অজুহাত কর্মক্ষেত্রে আপনার অবস্থানকে দুর্বল করবে। সময়ানুবর্তী না হওয়ার জন্যে অজুহাত খুঁজবেন না। আপনি সচেতন হলে যে-কোনো পরিস্থিতিতেই সময় অনুসরণ করা সম্ভব।

এমএম/