ঢাকা, রবিবার   ১৯ মে ২০২৪,   জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

আর্জেন্টিনা দল থেকে এই মুহূর্তে বাদ দেওয়া উচিত যাদের

প্রকাশিত : ১০:৩৫ এএম, ২ জুলাই ২০১৮ সোমবার

ফ্রান্সের গতির কাছে হেরে ইতোমধ্যে বিশ্বকাপের স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে মেসিদের। এমবাপ্পে, পল পগবারা যখন গতির ঝড় তুললেন, ওটামেন্ডি-রোহোরা কুড়ে কুড়ে চললো। এমবাপ্পের গতির কাছেই মূলত হেরে গেছে আর্জেন্টাইনরা। তাই বুড়ো আর্জেন্টাইনদের সমালোচনার পাশাপাশি দাবি উঠেছে ছাটাইয়েরও।

সমালোচনার তীরে বিদ্ধ হয়েছেন কোচ সাম্পাওলি থেকে শুরু করে দলের একাধিক শীর্ষ ফুটবলার। যে কোনও মুহূর্তে অপসারিত হতে পারেন কোচ। তবে শুধু কোচ নন, পরিসংখ্যান-পরিস্থিতি বলছে, বেশ কয়েক জন ফুটবলার রয়েছেন দল থেকে বাদ পড়ার তালিকায়।

নিকোলাস ওটামেন্ডি: ২০০৯ সালে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের পর থেকে আর্জেন্টিনার হয়ে ৫৯টি ম্যাচ খেলে ফেলেছেন ম্যানচেস্টার সিটির এই সেন্টার ব্যাক। দু’টি বিশ্বকাপ এবং কোপা আমেরিকায় দলের সঙ্গে থাকা অভিজ্ঞ ওটামেন্ডি বিশ্বকাপে চূড়ান্ত ব্যর্থ।

মার্কোস রোজো: নাইজিরিয়া ম্যাচে তাঁর শেষ মুহূর্তের গোল আর্জেন্টিনার মান বাঁচিয়েছে। যদিও তেমন ভাবে আর কিছুই করতে পারেননি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের এই ডিফেন্ডার। এমনকী, একাধিক ক্ষেত্রে তাঁর ভুল পাস এবং ড্রিবলে অক্ষমতা দলকে বিপদে ফেলেছে।

এঞ্জো পেরেজ: রিভার প্লেটের এই সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার যোগ্যতা পর্বে ছ’টি ম্যাচ খেললেও গ্রুপ পর্যায়ে সব ম্যাচে সুযোগ পাননি। মাঝে সামান্য চোটও পেয়েছিলেন। যদিও পরবর্তীতে মাঠে নামলেও তেমন কিছু করতে পারেননি।

ম্যাক্সিমিলিয়ানো মেজা: আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু, ব্যর্থতার কারণ বাদ পড়েন নাইজিরিয়া এবং ফ্রান্সের বিরুদ্ধে। এই মিডফিল্ডারটির উপর তেমন ভরসা রাখতে পারেননি কোচ বা অধিনায়ক।

উইলি কাবায়েরো: গোলরক্ষক কারালেরোর উপর অসন্তুষ্ট অনেকেই। তাঁর ভুলে একাধিক ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হয়েছে দলকে। তার জন্য একাধিক গোল হজম করতে হয়েছে দলকে।

এমজে/