ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪,   চৈত্র ১৪ ১৪৩০

বন্যার্ত এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে পানিবাহিত রোগ [ভিডিও]

প্রকাশিত : ১১:০৬ পিএম, ১২ জুলাই ২০১৮ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ১১:০৬ পিএম, ১২ জুলাই ২০১৮ বৃহস্পতিবার

দেশের বিভিন্ন এলাকায় নদ-নদীর পানি কমলেও দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। টাঙ্গাইলে যমুনার ভাঙনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে বসত ভিটা। গাইবান্ধায় ঘাঘট ও তিস্তার পানি কমলেও তলিয়ে আছে অনেক এলাকা। বিভিন্ন স্থানে দেখা দিয়েছে পানিবাহিত রোগ। এদিকে জামালপুরে যমুনার পানিও কমলেও ভাঙন বেড়েছে।

টাঙ্গাইলে বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব পাড়ে গরিলাবাড়ী গ্রামে শুরু হয়েছে যমুনার তীব্র ভাঙন।

এরইমধ্যে একশ’ মিটার ধসে ১০টি বসত বাড়ী নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। দ্রুত ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।

গাইবান্ধায় তিস্তা-যমুনা, ঘাঘটসহ প্রায় সব নদীর পানি কমেছে। গেলো দুই দিনে ৪ উপজেলার নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি থেকে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে এসব এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে পানিবাহিত রোগ।

বন্যার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ। দুর্গতরা বলছেন, প্রথম দিকে ত্রাণ দেওয়া হলেও, এখন পাচ্ছেন না।

এদিকে ব্রহ্মপুত্রের পানি বৃদ্ধির কারণে, হুমকির মুখে পড়েছে জামালপুর শহর রক্ষা বাঁধ। ইসলামপুর উপজেলার চিনাডুলি, বেলগাছা, সাপধরি, নোয়ারপাড়া, পাথশী ও কুলকান্দি ইউনিয়নের অনেক এলাকা যমুনার পানিতে তলিয়ে আছে। নষ্ট হয়ে গেছে জমির ফসল।

 

যমুনার পানি ইসলামপুরের গোঠাইল হার্ড পয়েন্টে কমলেও বেড়েছে ভাঙ্গন। বালুর বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের চেষ্টা চলছে।

বন্যায় গেল এক সপ্তাহে জেলার ৫শ’র বেশি বসত বাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।

 

এসএইচ/