বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির খসড়া মন্ত্রী সভায় অনুমোদিত
প্রকাশিত : ০৭:৪৬ পিএম, ১০ অক্টোবর ২০১৬ সোমবার | আপডেট: ০৭:৪৬ পিএম, ১০ অক্টোবর ২০১৬ সোমবার
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে স্বাক্ষরের জন্য প্রস্তাবিত উৎপাদনশীলতা সহযোগিতা উন্নয়ন বিষয়ক দ্বিপাক্ষিক চুক্তির খসড়া মন্ত্রী সভায় অনুমোদিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে মন্ত্রী সভার নিয়মিত বৈঠকে এ অনুসমর্থন দেওয়া হয়। এছাড়া, উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার গুনগত-মান বজায় ‘অ্যাক্রিডেটেশন কাউন্সিল আইন-২০১৬’ এর খসড়ার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
স্বাধীনতার পর, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর চেষ্টায় চীনের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্ব পূর্ণ সর্ম্পক আরো জোড়লো হয়। তা, আবারো অনন্য উচ্চতায় পৌছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদে ক্ষমতা গ্রহনের পর থেকে। সর্বশেষ, ২০১৪ সাথে চীন সফরে প্রধানমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানান দেশটির প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং
তাই, সে আমন্ত্রণ রাখতেই ৩০ বছর পর বাংলাশে আসছেন চীনের প্রেসিডেন্ট। সফরকে সামনে রেখেই, জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রযুক্তি বিষয়ক জ্ঞানের সহায়তা ও আদান প্রদানে বিষয়ে কিভাবে দুই দেশ অংশ নিতে পারে, তার একটা দিকনির্দশনা ও কর্মপদ্ধতি নির্নয়ের চুক্তির খসড়া অনুসমর্থন দিল মন্ত্রীসভা। পরে, এ বিষয়ে সংবাদিকদের ব্রিফ করেন মন্ত্রী পরিষদ সচিব।
অন্যদিকে, সরকারী কিংবা বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা’ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার গুনগত মান গ্রহনযোগ্য পর্যায়ে রাখতে, অ্যাক্রেডেশন কাউন্সিল আইনের খসড়া, অনুমোদিত হয়েছে। আইনটি সংসদে পাস হবার পর, সব উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কাউন্সিলের অনুমোদন নেওয়া বাধ্যতামূলক হবে এবং যৌক্তিক কারণে ও শুনানী সাপেক্ষে কারো অ্যাক্রেডেশন বাতিলও করতে পারবে কাউন্সিল।
এছাড়া, ‘পরমানু কৃষি গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ আইন-২০১৬’ এবং ‘আর্ন্তজাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র-বাংলাদেশ আইন-২০১৬’ খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রী সভা।
তবে, ‘বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (সংশোধন) আইনটি বাংলায় প্রণয়নের অনুশাসন দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়েছে।