ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ১২ ১৪৩১

শিল্পদ্যোক্তাদের ডিজিটাল সেবা দেবে এসএপি

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ০৪:৩১ পিএম, ২০ জুন ২০১৯ বৃহস্পতিবার | আপডেট: ০৬:৫৭ পিএম, ২০ জুন ২০১৯ বৃহস্পতিবার

বাংলাদেশের শিল্পদ্যোক্তাদের জন্য ডিজিটাইজেশনের গুরুত্ব উল্লেখ করে এসএপি দেশের প্রতিষ্ঠানগুলোর ইন্টেলিজেন্ট এন্টারপ্রাইজ ক্ষমতায়নে নানা সেবা ও সমাধান নিয়ে এসেছে। এসএপি বিশ্বাস করে বর্তমানের উদ্যোক্তাদের নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের মাধ্যমে নিজেদের অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার সক্ষমতা রয়েছে।

ইন্টেলিজেন্ট সেবা ও ক্রমবর্ধমান ইকোসিস্টেমের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর নতুনভাবে বিকাশে এবং তারা যেনো ডিজিটাল অর্থনীতিতে আরও বেশি অবদান রাখতে পারে তাই নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে প্রতিষ্ঠানগুলোকে সহায়তা করাই এসেপি’র লক্ষ্য।  

ইন্টেলিজেন্ট এন্টারপ্রাইজ এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের তথ্যকে প্রতিষ্ঠানের উপলব্ধি হিসেবে রূপান্তর করতে পারবে। এর মধ্যে রয়েছে ফিডিং প্রসেস অটোমেশন, উদ্ভাবন ও অপটিমাল এক্সপেরিয়েন্স। সমন্বিত অ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর সর্বোত্তম কার্যপরিচালনায়, সর্বোত্তম ফলাফলে এবং বিশ্বের দ্রুত এগিয়ে যাওয়াকে ত্বরাণ্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এসএপি।   

এ নিয়ে বাংলাদেশ এবং উত্তর ও দক্ষিণ ভারতের এসএপি’র ভিপি সেলস মৌসুমী বসু রয় বলেন, ‘ডিজিটাল অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান বিকাশের সাথে সাথে বাংলাদেশের ব্যবসা সমৃদ্ধি লাভ করছে। এ অভূতপূর্ব উন্নয়নের ধারা বজায় রাখতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিকশিত হতে হবে এবং বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে।’ তিনি আরও বলেন, এসএপি`র মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে চলমান এই  কার্যক্রম স্থানীয় বাজারে ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করা  এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ইন্টেলিজেন্ট এন্টারপ্রাইজে পরিণত করা এবং সফলভাবে পরিচালিত ব্যবসা প্রক্রিয়া ধারাবাহিক করা।

ঢাকায় অনুষ্ঠিত ইন্টেলিজেন্ট এন্টারপ্রাইজ সম্মেলনে, এসএপি তাদের ব্যবসা সংক্রান্ত অ্যাপলিকেশন এবং তাদের মানসম্মত কাজগুলো প্রদর্শন করে যার মাধ্যমে দেশি উদ্যোক্তারা  ডিজিটাল ইকোনমি এবং উদ্ভাবনী পদ্ধতিগুলোর সাথে পরিচিত হতে পার। বাংলাদেশের শিল্পদ্যোক্তা যারা এসএপি-এর সাথে যুক্ত হয়ে এ পথকে সুগম করছে তারাও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসএপি’র প্রতিনিধিরা ছাড়াও সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে এটি হক লিমিটেড, অ্যারিস্টোফার্মা লিমিটেড, সিটি গ্রুপ, দেশবন্ধু গ্রুপ, ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড, ফেয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড, হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইমপ্রেস-নিউটেক্স কম্পোজিট, ইন্টারফেজ ক্যাজুয়াল ওয়্যার লিমিটেড, করিম টেক্সটাইলস লিমিটেড (পূর্বানী গ্রুপ), এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টোরী লিমিটেড, এসএম স্পিনিং লিমিটেড, তমা গ্রুপ, ক্লাউডওয়েল, এনার্জিপ্যাক ইলেকট্রনিকস, সুপার স্টার, ম্যাটাডোর বলপেন, স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।

 

টিআর/