ঢাকা, শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ৭ ১৪৩১

‘ইলেকট্রনিক মিডিয়ারও ওয়েজবোর্ডে কাজ করছে সরকার’

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১২:৩৪ পিএম, ২২ জুন ২০১৯ শনিবার | আপডেট: ১২:৫৩ পিএম, ২২ জুন ২০১৯ শনিবার

সংবাদপত্রের মতো ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জন্য ওয়েজবোর্ড নির্ধারণের ব্যাপারে সরকার কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

শনিবার একুশে টিভির নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত  সারাদেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে এক সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

কে এম খালিদ বলেন, বর্তমান সরকারের অধীনে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তাই বর্তমান সরকার মিডিয়ার ব্যাপারে সোচ্চার রয়েছেন। 

এ সময় তিনি ইলেকট্রনিক মিডিয়ার জন্য ওয়েজবোর্ডের ব্যবস্থা করা নিয়ে সরকারের অগ্রগতির কথা জানান।

অনুষ্ঠানে একুশে টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল একেএম মোহাম্মাদ আলী শিকদার (অব.) বলেন, ‘একুশে টেলিভিশন বাংলাদেশ, বাঙালির চেতনা বহন করে। একুশে টেলিভিশন বাংলাদেশের কথা বলে বঙ্গবন্ধুর চেতনা বহন করে। একুশে কাজ করবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু বাংলাদেশ বিরোধী শক্তি এই একুশে টেলিভিশনের পথযাত্রা বন্ধ করে দিয়েছিল।’

তিনি আরও বলেন, ‘এরপরে একুশে টেলিভিশন আবার ফিরে এসেছে। এতোদিনে একুশে টেলিভিশন সবার উপরে থাকার কথা ছিল। কিন্তু অনেক সীমাবদ্ধতা নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি আমরা সোনার বাংলা গড়তে ভূমিকা রাখতে পারব।’

এর আগে সকাল ১০টায় সারাদেশের একুশে টেলিভিশনের প্রতিনিধিদের নিয়ে ‘প্রতিনিধি সম্মেলন’ শুরু হয়। প্রতিনিধিদের দিক নির্দেশনা প্রদান এবং তাদের পরামর্শ জানতে এ সম্মেলনে আয়োজন করে টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ।

টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মাদ আলী শিকদারের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

একুশে টেলিভিশন বা ইটিভি বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন সম্প্রচার কেন্দ্র। ২০০০ সালের ১৪ এপ্রিল ইটিভি সম্প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। প্রথমদিকে এটি উন্মুক্ত টেরিষ্টোরিয়াল টেলিভিশন কেন্দ্র হিসেবে সম্প্রচার শুরু করে। টিভি চ্যানেলটির খবরে নতুনত্ব ও অভিনবত্ব থাকার কারণে দর্শকদের কাছে বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করে।

এমএইচ//