ঢাকা, সোমবার   ২৯ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ১৬ ১৪৩১

জাতীর অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতেই ১৫ আগস্টের নৃশংসতা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৫৮ এএম, ৯ আগস্ট ২০১৯ শুক্রবার

একটি পরিবারকে খুনের মধ্য দিয়ে জাতীর অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতেই, ১৫ই আগস্টের নৃশংসতা। এমন কথাই বলছেন বিশ্লেষকরা। ইতিহাসের ঘৃণ্যতম এই হত্যাকান্ডের ষড়যন্ত্রে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক কূশীলবরা জড়িত বলেও অভিমত তাদের। দবি, পর্দার পেছনে থাকা কুশিলবদেরও বিচারের আওতায় আনা হোক।

বাংলাদেশ-বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু-বাংলাদেশ এই দুইয়ে ভর করেই  ধংসস্তুপের ভেতর থেকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছিলো একটি সদ্য স্বাধীন জাতি। এমন সময় শুরু হয় বাংলাদেশ বিরোধী জাতীয় আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। প্রধান লক্ষ্য বঙ্গবন্ধু  এবং তার পরিবার।

১৫ আগস্ট এসে সফল হয় ষড়যন্ত্রকারীরা। নৃসংস হত্যাণ্ডের শিকার হন বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য এবং ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগিরা। পিছু হাঁটতে থাকে প্রিয় স্বদেশ।

আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ,বন্ধু-বান্ধব ও স্বজন অনেকেই একটি গভীর চক্রান্তের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধুকে। দেশবাসীর প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসায় আর অগাধ বিশ্বাসের কারণে বঙ্গবন্ধু অতটা আমলে নেননি সেই সতর্কবার্তা।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যায় সেনাবাহিনীর একটি বিপথগামী অংশ সামনে থাকলেও, বহু উৎস থেকে এর রসদ যোগানো হয়েছিলো বলে মনে করেন ইতিহাসবিদ আনোয়ার হোসেন।

বিশিষ্ট সাংবাদিক গাফফার চৌধুরী বলছেন, এমন হত্যাকান্ডে  উপকৃত হয়েছে উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক শক্তি। সাময়িকভাবে হেরেছে বাংলাদেশ।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো যারা তাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে ভবিষতে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিলেন সকলে।

বিস্তারিত দেখুন ভিডিওতে :

এসএ/