গ্যাং কালচার: নৈতিক শিক্ষার গুরুত্ব (ভিডিও)
একুশে টেলিভিশন
প্রকাশিত : ০১:৪৭ পিএম, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ শনিবার

গলিমুখ বা ফুটপাতে জমিয়ে আড্ডা, পরনে টি-শার্ট, জিন্স প্যান্ট, চোখে সানগ্লাস, রঙিন চুলে নিত্য নতুন স্টাইল, দামী লাইটার দিয়ে সিগারেটে ধরানো, আর নায়কদের মত টান দেয়া। এসব হাল আমলের গ্যাং কালচারের প্রতীক। আধিপত্য, প্রেম, বা সামান্য মনোমালিন্যকে কেন্দ্র করে খুন করতেও দ্বিধা করছেনা গ্যাং সদস্যরা। গত ১৫ বছরে এই অপসংস্কৃতির বলি হয়েছে ৮৬ জন। তবে, কঠোর অবস্থানের কথা জানিয়েছে নীতি নির্ধারকরা।
বিশেষ উদ্দেশ্যে সংগঠিত চক্রকেই আইনী ভাষায় বলা হয় গ্যাং। চুরি-ডাকাতি,খুনোখুনিসহ সংঘবদ্ধ ্অপরাধের সঙ্গে যুক্ত এসব চক্র। এখন এই অপসংস্কৃতি এখন রাজধানীর অন্যতম সামাজিক সমস্যা। আধিপত্য বিস্তারসহ নানা বেআইনি কর্মকান্ড ঘিরে তৎপর বেশ কিছু কিশোর গ্যাং।
কিশোরদের একটা অংশের বেপরোয়া আচরণ এখন রাজধানীর অন্যতম আতঙ্ক ।
গত জুলাইমাসে খুন হয় গেন্ডারিয়ার খুন শাওন। আর ৫ সেপ্টম্বর রাতে মোহাম্মদপুর বেড়ীবাঁধে খিুন হয় চাইল্ড হেভেন ইন্ট্যারন্যাশনাল স্কুলের দশম শ্রেনীর ছাত্র মহসিন। দুজনই গ্যাং কালচারের বলি। ঘটনার সুষ্ঠ বিচার দাবী দুই পরিবারের সদস্যরদের।