ঢাকা, বৃহস্পতিবার   ১৮ এপ্রিল ২০২৪,   বৈশাখ ৫ ১৪৩১

`উদ্যোক্তা ও উন্নয়ন বিষয়ে শিক্ষার সুযোগ`

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১০:৪৩ পিএম, ২৯ জানুয়ারি ২০২০ বুধবার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভুত প্রতিষ্ঠান ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিক্স চতুর্থবারের মতো এন্টারপ্রাইজ ডেভলপমেন্ট বিষয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রামের উদ্যোগ নিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির আর্থসামাজিক উন্নয়নে ও সামষ্টিক অর্থনীতির বিকাশ সাধন লাভের জন্য নতুন উদ্যোক্তা তৈরির বিশেষ তাগিদ দেখা দিয়েছে। নতুন উদ্যোক্তাই পারেন একটি এন্টারপ্রাইজ গঠন করে সরকারের সামষ্টিক অর্থনৈতিক লক্ষ্য অর্জনে সহায়তা করতে। 

সমগ্ৰ বাংলাদেশের গ্রাম শহর অঞ্চলে উদ্যোক্তারা উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্থুল দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধি করে, কর্মসংস্থান তৈরি করে, দেশীয় সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার মাধ্যমে জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে আসছে। তাই বর্তমান বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার জন্য, উন্নত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য। উদ্যোক্তা উন্নয়ন একটি জাতীয় ইস্যু হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে।

উপরোক্ত বিষয়বস্তুর আলোকে উদ্যোক্তা উন্নয়ন অর্থাৎ এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ সমাজের বিভিন্ন পেশাজীবীর জীবনকে করে তুলবে আরও দক্ষ ও আত্মনির্ভরশীল।

দেশের উন্নয়নের জন্য, দেশকে ভালোবেসে ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম কর্ণধার ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ উদ্যোগ নিয়েছেন চতুর্থবারের মতো পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা প্রোগ্রামের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক পাঠদান করার। ২০১৯-২০ সেশনের জন্য ফরম বিতরণ শুরু হয়েছে। আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ফরম সংগ্রহ করা যাবে।

যোগাযোগ করতে পারেন 01616 39404 নাম্বারে। ঢাকা স্কুল অব ইকোনমিকসের ইস্কাটনস্থ ক্যাম্পাস থেকে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ফরম সংগ্ৰহ করা যাবে।

পেশাজীবী বিশেষ করে প্রশাসনিক কর্মকর্তা, পুলিশ, এনজিওকর্মী, সমাজকর্মী, ব্যাংক কর্মকর্তা,সাংবাদিক, প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও সরকারি চাকরিজীবীরা বগত তিনটা ব্যাচে উক্ত প্রোগ্রাম সম্পন্ন করেছেন। উক্ত প্রোগ্রামে শিক্ষাসফর,শিল্প কারখানা পরিদর্শন, বাস্তবমুখী শিক্ষাদানের মাধ্যমে বিশেষ করে উদ্যোক্তা হিসেবে শিক্ষানবিস জ্ঞান অর্জনে সহায়তা করা হয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার,প্রফেশনাল, শিল্পপতি ও বিষয়বস্তু বিশেষজ্ঞরা পাঠদান করে থাকেন। কর্মক্ষেত্রে কোন অসুবিধা যেন না হয় এবং স্বল্প খরচে পাঠদান করতে পারেন এর জন্য ক্লাসের সময়সূচি সেই অনুযায়ী প্রণয়ন করা হয়। 

আরকে//