ঢাকা, মঙ্গলবার   ০৭ মে ২০২৪

নারী-পুরুষের মধ্যে ১০টি মানসিক পার্থক্য

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১১:৩২, ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯

বর্তমান যুগে নারী-পুরুষের বিভেদ করা শিক্ষাহীনতারই পরিচয়। তা সত্ত্বেও নারী ও পুরুষের মধ্যে কয়েকটি পার্থক্য আছে, যা সম্পূর্ণভাবে মানসিক। মনস্তত্ত্ববিদদের ব্যাখ্যা অনুয়ায়ী, ছেলে ও মেয়ের ব্রেনের কার্যক্রমের উপরে কিছু মানসিক পার্থক্য দেখা যায়।

‘সাইকোলজি টুডে’ নামে এক মেডিক্যাল ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, নারী-পুরুষের মধ্যে ১০টি মানসিক পার্থক্য রয়েছে-

১. পুরুষদের ব্রেন স্বাভাবিকভাবেই অঙ্ক কষতে পছন্দ করে। মহিলারা পছন্দ করেন ভাষা।

২. মেয়েরা ঝগড়া করলেও সচরাচর মারামারি করে না। কিন্তু পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পায় সেটাই। 

৩. কোন সিদ্ধান্ত নিতে গেলে আবেগকে প্রাধান্য দেয় না পুরুষরা। কিন্তু মেয়েরা আনুষঙ্গিক অনেক কিছু ভেবে সিদ্ধান্ত নেয়।

৪. মজার কিছু হলে পুরুষরা হাসেন কিন্তু মহিলারা হাসেন তখনই, যখন তারা মনে করেন হাসবেন।

৫. পুরুষদের কাছে তাদের গাড়ি অত্যন্ত প্রিয় বস্তু হয়, তাই তা পরিষ্কার রাখতে পছন্দ করেন। কিন্তু মহিলারা মনে করে গাড়ি পরিষ্কার করা আর জুতোর তলা পরিষ্কার করা একই ব্যাপার।

৬. আবেগজড়িত ঘটনার কথা পুরুষদের তুলনায় বেশি মনে করেন মহিলারা।

৭. জীবনে স্ট্রেস বাড়লে পুরুষদের শারীরিক চাহিদা বাড়ে। যা একেবারেই উল্টো মেয়েদের ক্ষেত্রে।

৮. মানুষ বিচার করার ক্ষমতা পুরুষদের তুলনায় অনেকটাই বেশি হয় মেয়েদের।

৯. একজন মহিলার প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার প্রথম কারণ তার সৌন্দর্য। অন্যদিকে এর উল্টো হচ্ছে মহিলারা।

১০. সমস্যার কথা সাধারণত কারোর সঙ্গে আলোচনা না করেই মেটানোর চেষ্টা করে ছেলেরা। কিন্তু মেয়েরা তা আলোচনা না করতে পারলে বেশি সমস্যায় পড়েন।

ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে প্রত্যেক মানুষই পরস্পরের থেকে আলাদা। একজন ব্যক্তি কোন পরিবেশে বেড়ে উঠছে, তার পারিপার্শ্বিক লোকজন কেমন, এমনই অনেক কারণের উপর নির্ভর করে তার চরিত্র গঠন। 

উপরের বিভেদগুলো একেবারেই স্টাডি-ভিত্তিক। কিন্তু এর ব্যতিক্রমও আছে।
 


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি