ঢাকা, সোমবার   ০৫ মে ২০২৫

আকর্ষণীয় ত্বকের জন্য এসেনশিয়াল ওয়েল

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৩:৫৬, ৩ জুন ২০১৭ | আপডেট: ১৭:০৩, ৩ জুন ২০১৭

Ekushey Television Ltd.

ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে ও আর্দ্রতা বজায় রাখতে নিয়মিত ফেশিয়াল করা প্রয়োজন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা ব্র্যান্ড আর দাম দেখে ফেশিয়াল বেছে নেই। কোন ত্বকের জন্য কেমন ফেশিয়াল উপযুক্ত তা বিশেষ ভেবে দেখি না। অথচ ত্বক ভাল রাখতে শুধু মাত্র এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে মাসাজ করলেই যথেষ্ট। এই সব তেলের মধ্যে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকে পুষ্টি জুগিয়ে হাইড্রেটেড রাখতে ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

আরগন অয়েল

সোনালি রঙের এই তেলে ম্যাজিক রয়েছে। এমনটাই বলে থাকেন বিউটিশিয়ানরা। এই তেলে ত্বক ভিতর থেকে ময়শ্চারাইজ করে কালো দাগ, ছোপ দূর করে। আরগন অয়েল চটচটে না হওয়ার জন্য ত্বকে ভাল ভাবে মিশে যায়। যে কোনও ধরনের ত্বকের জন্যই উপযুক্ত এই তেল।

ক্যালেন্ডুলা অয়েল

শুষ্ক ত্বকের স্কিন টনিক হিসেবে দারুণ কাজ করে ক্যালেন্ডুলা অয়েল। ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্ক ভাব থেকে হওয়া প্রদাহ কমিয়ে আরাম দেয়। সংবেদনশীল ত্বকে চোখের কোলে ফোলা ভাব কমাতেও উপকারী ক্যালেন্ডুলা অয়েল।

নারকেল তেল

ন্যাচারাল অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ফাংগাল ও ময়শ্চারাইজিং গুণ থাকার কারণে নারকেল তেল শুষ্ক ত্বকে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। রাতে শোওয়ার আগে ত্বক ময়শ্চারাইজ করতে ব্যবহার করতে পারেন নারকেল তেল। যেহেতু নারকেল তেল একটু চটচটে তাই তৈলাক্ত ও অ্যাকনে প্রবণ ত্বকে নারকেল তেল না লাগানোই ভাল।

জোজোবা অয়েল

আমাদের শরীরের ন্যাচারাল অয়েলে যে উপাদানগুলো রয়েছে, জোজোবা অয়েলেও রয়েছে ঠিক সেই উপাদানগুলো। আর তাই ত্বকের জন্য এই তেলকেই সেরা মনে করেন বিউটিশিয়ানরা। খুব তাড়াতাড়ি ত্বকে মিশে যেতে পারে জোজোবা অয়েল। যে কোনও ধরনের ত্বকের জেল্লা বাড়াতেই আদর্শ জোজোবা অয়েল।

সুইট আমন্ড অয়েল

সব তেলের থেকে বেশি হালকা সুইট আমন্ড অয়েলের রয়েছে হাইপোঅ্যালার্জিক গুণ। ভিটামিন ই, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকার কারণে ত্বকের মোলায়েম ভাব বজায় রাখে সুইট আমন্ড অয়েল। যে কোনও ধরনের ত্বকের দাগছোপ দূর করতেও আদর্শ এই তেল।

সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি