ক্লান্ত পথচারীর স্বস্তির বিষয়টি ভাবছে ঢাকা সিটি করপোরেশন (ভিডিও)
প্রকাশিত : ১৫:৩৩, ৮ জুলাই ২০২৩ | আপডেট: ১৫:৩৪, ৮ জুলাই ২০২৩
 
				
					তপ্ত রোদে ছায়া সুনিবিড় ফুটপাত, তৃষ্ণা মেটাতে পথপাশে সুপেয় পানির ব্যবস্থা; নির্দিষ্ট দূরত্ব অনুযায়ী একুটু জিরিয়ে নেয়ার জায়গা- শহরের উষ্ণতম দিনে ক্লান্ত পথচারীদের এই মনের চাওয়াগুলো নিয়ে ভাবছে ঢাকা সিটি করপোরেশন।
যানজটের শহরে সময়মত গন্তব্যে পৌঁছাতে বাস থেকে নেমে হাঁটা শুরু করেন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মিনহাজ।
তীব্র তাপদাহে একটু ছায়া শীতল হাঁটাপথ আর তেষ্টা মেটাতে পানির ব্যবস্থা ন্যুনতম নাগরিক অধিকারই বটে।
মিনহাজ জানান, পানি খাওয়ার জন্য কোনো জায়গা যদি থাকে তাহলে অনেক ভালো হতো। আর একটু বিশ্রাম নেয়ার যদি জায়গা থাকতো।
মিনহাজের মতন নাকাল পথিকের জন্য একটু স্বস্তি এনে দিতে পারে নির্দিষ্ট দূরত্ব অনুযায়ী বসার জায়গাও।
পথচারীরা জানান, হেঁটে যাওয়ার অসুবিধা হচ্ছে রাস্তায় অনেক ধূলাবালি। ফুটপাথটা আমরা চাই ফ্রিভাবে, যেন চলাফেরা ভালোভাবে করতে পারি। সেই সঙ্গে পানির ব্যবস্থা থাকলে খুবই ভালো হয়।
ঢাকা উত্তরের মেয়র জানালেন, ফুটপাত ঘিরে এমন পরিকল্পনা রয়েছে সিটি করপোরেশনেরও।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, “যেখানে বাসস্ট্যান্ড আছে এগুলোর পাশে যদি আমরা গাছ লাগাই এবং তার সঙ্গে যদি পানির ব্যবস্থা ও বসার জায়গা করতে পারি। অবশ্যই এটা নগরে করতেই হবে।”
প্রিয় শহরের পথে সবুজে শান্তি খুঁজতে অনেকেই ব্যক্তি উদ্যোগে গাছ লাগাতে চান। তবে জানেন না, কোথায়-কি বৃক্ষ রোপণ করবেন।
উত্তরের মেয়র বললেন, বাড়ির ছাদ আর আঙিনা ছাড়া গাছ লাগানোর জন্য লাগবে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের অনুমতি।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, “সিটির যে প্ল্যান আছে তাতে যদি গাছ লাগাতে চায় কাউন্সিলের মাধ্যমে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। যদি যত্রতত্র অন্যরা গাছ লাগিয়ে দেয় তাহলে সিস্টেমটা ঠিক থাকবেনা।”
রাজধানীর ফুটপাতে ছাতিম, বকুল ও কাঠবাদাম গাছ লাগানোর কথা জানিয়ে মেয়র বললেন, এজন্য নিয়োগ দেয়া হবে ১০০ জন মালী।
এএইচ
আরও পড়ুন
 
				        
				    






























































