পদ্মা সেতু’র নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে
প্রকাশিত : ১০:৪১, ২১ জানুয়ারি ২০১৭ | আপডেট: ১১:১৪, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
খুব দ্রুত গতিতে, এগিয়ে চলছে, পদ্মা সেতু’র নির্মাণ কাজ। এরই মধ্যে ৪০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে সেতুটির প্রথম স্প্যান বা গার্ডার বসানোর শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। পাশাপাশি নদীতে পাইলিং নিয়েও ব্যস্ত দেশি-বিদেশী প্রকৌশলী ও শ্রমিকরা। আনা হয়েছে, স্প্যান বসানোর বিশাল ভাসমান ক্রেন। ফেব্র“য়ারিতেই জাজিরা প্রান্তে প্রথম স্প্যান বসবে বলে জানালেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
এরকম ১ শ ২৯টি যন্ত্রাংশ, ছড়িয়ে রাখা হচ্ছে মাওয়ার কন্সট্রাকশন ইয়ার্ডে’র ওয়ার্কশপে। প্রথমে গ্রাইন্ডিং, পরে চলছে পেইন্টিং এর কাজ। শেষে, ওয়েল্ডিং করে জোড়া দেওয়া হচ্ছে খন্ডগুলো। সব মিলিয়ে, দাড়িয়ে যাচ্ছে, দেড় শ মিটার লম্বার সুপার স্ট্যাকচার স্টিল ট্রাস্ট বা স্প্যান। এর প্রশস্ত ১২ মিটার। পরে হচ্ছে, ভর সহ্য করার ৬ ধাপের লোড টেস্ট।
একই ভাবে, অন্য ওয়ার্কশপে যথারীতি, চলছে, স্টিল টিবিউলার টিউব কেসিন বানানো। যা পাইলিংয়ে ব্যবহার হচ্ছে। এই স্প্যান কিংবা টিউব, ঝালাই ও জোড়া দেওয়ায় নেওয়া হচ্ছে বিশেষ সর্তকর্তা।
অন্যদিকে, নদীতে, সমান গতিতে চলছে পাইল ড্রাইভের কাজ। পিলার তৈরী হলেই, কনক্রিটের ঢালাই দিয়ে ক্যাপ বানিয়ে বসানো হবে, প্রথম স্প্যান। সব কিছু ঠিক থাকলে, ফেব্র“য়ারিতেই ‘সুপার স্ট্রাকচার বসবে জাজিরা প্রান্তে, ৩৬ ও ৩৭ নম্বর পিলারে। <ংঃৎড়হম>[কার্ড-]
প্রথম স্প্যান বসানোর, পরীক্ষা উতরে গেলে, স্প্যান বসবে মাওয়া প্রান্তের ৬ ও ৭ নম্বর পিলারে। তখন, নির্মাণযজ্ঞে নতুন মাত্রা আসবে মত, সংশ্লিস্টদের। তবে, কাজের মানের সাথে অপোষ করে নয়, কোন ভাবেই।
প্রতিটি, স্প্যানের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য আছে বলেই, একটি স্প্যান অন্য স্থানে স্থাপন করা যাবে না, বলে জানালেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন