ঢাকা, বুধবার   ১৮ জুন ২০২৫

বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি (ভিডিও)

প্রতিনিধিদের খবর

প্রকাশিত : ১০:৫৫, ৪ জুলাই ২০২৩

Ekushey Television Ltd.

নদ-নদীগুলোর পানি বাড়ায় সুনামগঞ্জ-নেত্রকোণায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা। ঘর-বাড়িতে পানি ঢোকায় আশ্রয়কেন্দ্রে বন্যাকবলিতরা। যমুনার ভাঙনে বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে হুমকিতে ফসলি জমি, বসতঘর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। 

বাড়ছে যমুনার পানি, বাড়ছে স্রোত। 

তীব্র নদীভাঙনে সারিয়াকান্দির চরাঞ্চলে বিলীনের পথে ফসলি জমি, বসতঘর আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।

স্থানীয়রা জানান, সারিবদ্ধভাবে গ্রাম ছিল চার থেকে পাঁচটি। বর্তমানে এখানে গ্রাম আছে একটি।

ভাঙন রোধে জিও ব্যাগ ফেলাসহ ব্যবস্থা নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। 

বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হক বলেন, “ভাঙনের কবল থেকে স্কুল রক্ষার্থে আমরা জরুরিভাবে কাজ করেছি।”

ভারি বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়িঢলে বেড়েছে সুরমা, কুশিয়ারা, যাদুকাটা, বৌলাই, কংস, ধনু, উব্দাখালি, সোমেশ্বরীসহ সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণার সব নদ-নদীর পানিও।                                                                   

নতুন করে প্লাাবিত নিম্নাঞ্চল। ঘর-বাড়িতে পানি ঢোকায় আশ্রয়কেন্দ্রে ভুক্তভোগীরা।

বন্যাকবলিতরা জানান, কোমড় পরিমাণ পানি, বিছানাপত্র-মালামাল কিছুই সরাতে পারিনি। আমরা আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছি।

কলমাকান্দায় উব্দাখালী নদীর পানি বিপদসীমার উপরে। তলিয়েছে বাড়িঘর, রাস্তাঘাট আর বীজতলা। পানিবন্দি কয়েক গ্রামের মানুষ।

ত্রাণ সহায়তা দিয়ে বন্যাকবলিতদের পাশে প্রশাসন।

নেত্রকোণা জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ বলেন, “খোঁজ-খবর রাখা হচ্ছে, যেখানে মানুষের আশ্রয় দরকার হবে আমাদের আশ্রয়কেন্দ্র খোলা আছে। দ্রুতই তাদেরকে সরিয়ে নেয়ার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।”

এএইচ


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি