ঢাকা, বুধবার   ১৪ মে ২০২৫

আবারও মালেশিয়ায় জনশক্তি রফতানির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে

প্রকাশিত : ১২:৪১, ২৯ জানুয়ারি ২০১৭ | আপডেট: ১২:৪১, ২৯ জানুয়ারি ২০১৭

Ekushey Television Ltd.

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে কেটে গেছে অনিশ্চয়তা। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দেশটিতে বাংলাদেশের শ্রমিক পাঠাতে প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গেছে। জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা বলছে, তিন বছরে ১৫ লাখ কর্মী পাঠানো যাবে। আর প্রথম ধাপে ৫ লাখ কর্মী পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েই কাজ করছে তারা। তবে কারো কারো অভিযোগ, নির্দিষ্ট কিছু এজেন্সি দায়িত্ব পাওয়ায় সরকার নির্ধারিত মূল্য নিয়ে সংশয় রয়েছে। নানা জটিলতায় প্রায় এক দশক বন্ধ থাকার পর মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক প্রচেষ্টার আবারো মালেশিয়ায় জনশক্তি রফতানির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জি-টু প্লাস চুক্তি অনুযায়ী তিন বছরে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। খরচ নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ৩৭ হাজার। বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি বায়রা বলছে, এরই মধ্যে কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। সংগঠনটি বলছে, দেশটির বিভিন্ন খাতে বছরে ৩ লাখেরও বেশি কর্মী পাঠানো যাবে। মালেশিয়ার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বৈধ কর্মীদের উন্নতমানের সুযোগ সুবিধা দেয়। প্রায় ৯০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানেই রয়েছে ওভারটাইমের ব্যবস্থা। পুরুষ কর্মীর পাশাপাশি দেশটির শিল্প খাতে দক্ষ নারী শ্রমিকের চাহিদা রয়েছে দেশটিতে। তবে হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হলে আবারো অচলাবস্থার আশংকা করছেন কেউ কেউ। এদিকে অনলাইনে কর্মী নিবন্ধনের কারণে জালিয়াতির সুযোগ থাকছে না বলে জানিয়েছেন বায়রা কর্মকর্তারা। তবে মালেশিয়ায় গিয়ে কোনধরণের অনৈতিক কাজ কিংবা জঙ্গি তৎপরতায় যাতে জড়িয়ে না পড়ে সেজন্য আগেভাগেই সচেতন করা হচ্ছে।
Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি