ঢাকা, শনিবার   ১৮ মে ২০২৪

নারায়ণগঞ্জে ৭ খুনের মামলার আসামীরা ছিলেন ক্ষমতাধর

প্রকাশিত : ১৬:০০, ১৬ জানুয়ারি ২০১৭ | আপডেট: ১৬:০০, ১৬ জানুয়ারি ২০১৭

নারায়ণগঞ্জে সাত খুনের মামলার আসামীরা প্রায় সবাই ছিলেন ক্ষমতাধর।  মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী আলোচিত সিটি করপোরেশনের সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর হোসেন, র‌্যাব-১১ এর তৎকালীন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ, মেজর আরিফ হোসেন ও লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাসুদ রানা। সাতখুন মামলার প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন নরায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা নূর হোসেন। তাকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়, সে সময় র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক, বরখাস্ত হওয়া লেফটেন্যান্ট কর্নেল- তারেক সাঈদ মোহাম্মাদ, বরখাস্ত হওয়া মেজর আরিফ হোসেন ও বরখাস্ত হওয়া লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাসুদ রানকে। সে সময় র‌্যাবে কর্মরত ছিলেন এমন আরও ১৪ জনকেও ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়েছে। এরা হচ্ছেন- এসআই পূর্ণেন্দু বালা, হাবিলদার এমদাদুল হক, কনস্টেবল শিহাব উদ্দিন, আরওজি-১ আরিফ হোসেন, ল্যান্সনায়েক হীরা মিয়া, বেলাল হোসেন, সৈনিক আবদুল আলীম, সিপাহী আবু তৈয়্যব, সিপাহী আসাদুজ্জামান নূর, সৈনিক মহিউদ্দিন মুন্সী, সৈনিক আলামিন শরীফ, সৈনিক তাজুল ইসলাম ও সার্জেন্ট এনামুল কবির। আরো মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে নূর হোসেনের ৯ সহযোগীকে। এরা হচ্ছেন; সেলিম, সানাউল্লাহ সানা, শাহজাহান, জামাল উদ্দিন, মোর্তুজা জামান চার্চিল, আলী মোহাম্মদ, মিজানুর রহমান দীপু, রহম আলী ও আবুল বাশার। বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড পাওয়া ৯ জনও র‌্যাবের বরখাস্তকৃত কর্মকর্তা ও সদস্য। তাদের মধ্যে কনস্টেবল হাবিবুর রহমানকে ১৭ বছর, এএসআই আবুল কালাম আজাদ, এএসআই কামাল হোসেন, কনস্টেবল বাবুল হাসান, কর্পোরাল মোখলেসুর রহমান, ল্যান্স কর্পোরাল রুহুল আমিন ও সিপাহী নুরুজ্জামানকে ১০ বছর এবং এএসআই বজলুর রহমান ও হাবিলদার নাসির উদ্দিনকে ৭ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।
Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি