ঢাকা, বুধবার   ১৪ মে ২০২৫

শেষ হলো প্রায় ৪শ’ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ

প্রকাশিত : ১৯:৫৪, ৩১ অক্টোবর ২০১৬ | আপডেট: ১৯:৫৪, ৩১ অক্টোবর ২০১৬

Ekushey Television Ltd.

বিভিন্নস্থানে বিক্ষিপ্ত সহিংসতার মধ্য দিয়ে শেষ হলো প্রায় ৪শ’ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এখন চলছে গণনা। কোন কোন জায়গায় কারচুপির ও অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বর্জন করেন বেশকিছু প্রার্থী। এদিকে প্রথমবারের মতো ভোট দিয়েছেন বিলুপ্ত ছিটমহলের কয়েকটি ইউনিয়নের বাসিন্দারা। চলতি বছর ইউপি নির্বাচনের বিভিন্ন ধাপে স্থগিত হওয়া ইউনিয়ন পরিষদগুলোর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় সোমবার। উৎসবমুখর পরিবেশে সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত  ভোট গ্রহণ করা হয়। এরপরই শুরু হয় গণনা। রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ১৬টি ইউনিয়ন পরিষদের ১৪৫টি কেন্দ্রে হয় ভোট গ্রহণ। বরিশালে ভোটগ্রহণ হয় ৭ উপজেলার ১৩টি কেন্দ্রে। কারচুপির অভিযোগে মুলাদির বাটামারায় নির্বাচন বর্জন করেন ২ চেয়ারম্যান প্রার্থী। নোয়াখালীর ৪৮টি ইউনিয়নের ভোট হয়েছে। অনিয়মের অভিযোগে সেনবাগের নবীপুর ইউনিয়নের নলদিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। ভোটার তালিকার জটিলতায় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির সদর ইউনিয়নে উপ-নির্বাচন স্থগিত রয়েছে।যশোরের চৌগাছার পাশাপুর ইউনিয়নে পাল্টাপাল্টি হামলায় আহত হয় ৬ জন। মুন্সীগঞ্জের ৪ উপজেলার চারটি ইউনিয়নের নির্বাচনকে ঘিরে ছিল কঠোর নিরাপত্তা। এদিকে পঞ্চগড় ও লালমনিরহাটের সদ্যবিলুপ্ত ছিটমহলের ১৭ ইউনিয়নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথমবারের মতো ভোট দিয়েছেন ভোটারা। খাগড়াছড়ির গুইমারার দুর্গম সিন্দুকছড়ি ও হাফছড়ি ইউনিয়নে হয়েছে নির্বাচন। এছাড়া লক্ষ্মীপুরের ৯টি, সাতক্ষীরা ও পিরোজপুরের ৮টি, গাইবান্ধার ৬টি, নরসিংদীর ৫টি, পটুয়াখালী ও জামালপুরের ৩টি, ঝিনাইদহের ২টি, ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ হয়েছে।
Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি