ঢাকা, শনিবার   ১০ মে ২০২৫

স্মার্টকার্ডে ১০ কোটি মানুষের তথ্য ভান্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে শংকায় বিশ্লেষকরা

প্রকাশিত : ১২:৫৬, ২০ নভেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১২:৫৬, ২০ নভেম্বর ২০১৬

Ekushey Television Ltd.

স্মার্টকার্ড ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় এক নতুন মাইলফলক। ২২টি সেবার সহযোগী হয়ে মানুষের জীবনে যুক্ত হচ্ছে এই কার্ড। একজন নাগরিকের ৪১ ধরনের তথ্য উপাত্ত সংবলিত এই বিশাল তথ্য ভান্ডার জমা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের সার্ভারে। কিন্তু, দেশের প্রায় ১০ কোটি মানুষের এই তথ্য ভান্ডারের নিরাপত্তা নিয়ে শংকায় বিশ্লেষকরা। তবে, স্মার্টকার্ড প্রজেক্টের মহাপরিচালক জানালেন, তথ্য চুরি বা অপব্যবহার ঠেকাতে সব ধরনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ডিজিটাল দেশ গড়ার লক্ষ্যে বিশ্বের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রতিনিয়ত নানামুখী চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছে সরকার। সরকারি- বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ডিজিটালাইজড হচ্ছে, ফলে বাড়ছে সেবার মান। ইতোমধ্যে আইসিটি সেক্টরে অভিনব বিপ্লব ঘটিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার পুরস্কার হিসেবে প্রধামন্ত্রীর ছেলে এবং তাঁর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় অর্জন করে নিয়েছেন আইসিটি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড। ডিজিটাল বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে যাবার লক্ষ্যে এখন চলছে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের কাজ। প্রতিটি নাগরিকের সমৃদ্ধ ডাটাবেইজ সংরক্ষিত থাকছে নির্বাচন কমিশনে। কিন্তু বিশাল এই তথ্য ভান্ডার সংরক্ষণে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই গবেষক। তবে, নাগরিকের তথ্যের সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় ৩টি স্তরে ২৫টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা হয়েছে বলে জানালেন স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রজেক্টের মহাপরিচালক। নির্ধারিত মেয়াদের মধ্যে প্রতিটি নাগরিকের হাতে স্মার্ট কার্ড পৌঁছাতে পারলে বিশ্বে এটি রোল মডেল হবে বলেও দাবি এই কর্মকর্তার।
Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি