ঢাকা, শুক্রবার   ১৭ মে ২০২৪

এবার কোরবানির হাট মাতাবে ‘রাজা-বাদশা’ (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১২:৩৪, ১৩ জুলাই ২০২১ | আপডেট: ১২:৩৬, ১৩ জুলাই ২০২১

কোরবানীর ঈদে বাজারে আছে ঝিনাইদহের দুটি বিশালাকার ষাড়। ওজন, আকৃতি ও সৌন্দর্যে তারা নজর কাড়ে সকলের। তবে করোনাকালে ন্যায্যমূল্য নিয়ে শঙ্কায় ষাড় দুটির মালিক। এদিকে ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন নোয়াখালীর গরু খামারিরা।

দুটি ষাড়, নাম রাজা-বাদশা। এবার কোরবানির হাট মাতাবে তারা। এমন প্রত্যাশা ষাড় দুটির মালিকের। 

ঝিনাইদহের শৈলকুপার গাছকুলচারা গ্রামের কৃষক মোয়াজ্জেম মোল্লা। ৫ বছর আগে একটি ফিরিজিয়ান জাতের গাভী কেনেন তিনি। সেই গাভী থেকে পরপর ৩ বাচ্চা হয়। নাম রাখা হয় রাজা, বাদশা এবং উজির। 

রাজার আনুমানিক ওজন ৪০ থেকে ৫০ মণ এবং বাদশার ৩৫ থেকে ৪০ মণ। 

গরুর মালিক মোয়াজ্জেম মোল্লা জানান, রাজা ও বাদশাহ বলে ডাকতে আমার খুব খুশি লাগে। রাজার দাম চেয়েছি ৪০ লাখ এবং বাদশার ৩৫ লাখ। গরু দুটি বিক্রি হলে আমি যা খরচপাতি করেছি তা পুষিয়ে লাভ করতে পারলে ভাল লাগবে। স্থানীয়রা বলছেন, আমাদের বিশ্বাস বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গরু হবে এটা।

কোরবানির ঈদ উপলক্ষে ঝিনাইদহের ৬টি উপজেলায় ৭৯ হাজার ১৭৫টি গরু ও ৫২ হাজার ৩২৮টি ছাগল প্রস্তুত করা হয়েছে। 

এদিকে, নোয়খালীর বিভিন্ন খামারে লালন পালন করা হচ্ছে বিভিন্ন প্রজাতির গরু। এসব গরু নিজ এলাকার চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলাগুলোর হাটে বিক্রি করা হয়। 

এরই মধ্যে অনলাইনে শুরু হয়েছে বেচা-কেনা। 

নোয়াখালী জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মো: শহিদুল ইসলাম আকন্দ বলেন, খামারীরা অতীতের ন্যায় এবছরও গরু মোটাতাজা করেছেন। বাইরে থেকে যাতে কোন গরু না আসে সেজন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারা চেষ্টা করছেন।

নোয়াখালীতে এবার ছোট বড় মিলিয়ে ৪৩১টি খামারে কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার গরু।

ভিডিও-

এএইচ/


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি