‘মোরা’র সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে
প্রকাশিত : ১৭:৫৭, ২৯ মে ২০১৭ | আপডেট: ১৮:৩০, ২৯ মে ২০১৭

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। উপকূলের বাসিন্দাদের নিরাপাদ স্থানে সরিয়ে নিতে সকাল থেকেই মাইকিং করা হচ্ছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৪শ’ ৯০টি সাইক্লোন সেন্টার। গঠন করা হয়েছে মেডিকেল টিম। বাতিল করা হয়েছে ডাক্তার-নার্সদের ছুটি। জেলা প্রশাসন ও সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে খোলা হয়েছে আলাদা কন্ট্রোল রুম। চট্টগ্রাম থেকে হাসান
ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ আঘাত হানার আশংকায় নিরাপদ স্থানে সরে যেতে শুরু করেছেন উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। সবাইকে সতর্ক করতে চট্টগ্রামের উপকূলীয় এলাকায় সকাল থেকে শুরু হয় মাইকিং।
সাগর উত্তাল থাকায় চট্টগ্রাম বন্দরের কর্ণফুলী চ্যানেল থেকে সব পণ্যবাহী জাহাজ সরিয়ে নেয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে। বন্দরে জারি করা হয়েছে তিন মাত্রার সর্তকতা। বাড়ানো হয়েছে বিমান বন্দরের নিরাপত্তাও।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় সকালে অনুষ্ঠিত হয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা। এতে যোগ দেন সরকারি- বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। সভায় দুর্যোগ মোকাবেলায় কর্মকর্তা-কর্মচারিদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় উপকূলীয় এলাকার লোকজনকে সাইক্লোন সেন্টারে সরিয়ে নেয়া, মেডিকেল টিম গঠন, ডাক্তার-নার্সদের ছুটি বাতিলসহ সেবাধর্মী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দেয়া হয়।
এছাড়া, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে জেলা প্রশাসন এবং সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগ খোলা হয়েছে পৃথক কন্টোল রুম।
আরও পড়ুন