স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে চট্টগ্রামের জনজীবন
প্রকাশিত : ১৮:০২, ৩০ মে ২০১৭ | আপডেট: ১৮:২১, ৩১ মে ২০১৭

ঘূর্নিঝড় মোরা উপকুল অতিক্রম করার পর স্বাভাবিক হয়ে উঠেছে চট্টগ্রামের জনজীবন। মোরা’র প্রভাবে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপকূলীয় এলাকা সন্দ্বীপ, সীতাকু-, বাশঁখালী, আনোয়ারায় গাছপালা উপড়ে গেলেও বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। এদিকে, ৮ঘন্টা বন্ধ থাকার পর চট্টগ্রাম শাহ আমানত আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে শুরু হয়েছে বিমান উঠা-নামা। স্বাভাবিক রয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল যোগাযোগ।
ঘূর্নিঝড় মোরা ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফের উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানার পর দুপুরে এটি চট্টগ্রামের উপকুলীয় এলাকা অতিক্রান্ত করে। ঝড়ো হওয়ায় বিভিন্ন স্থানে গাছপালা উপড়ে যায়। এ’সময় সাগরও ছিল উত্তাল। তবে ভাটার কারনে জ্বলোচ্ছাসে ক্ষয়ক্ষতির তেমন ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে ঘূর্নিঝড়ের প্রভাবে চট্টগ্রামের বাশঁখালী উপজেলার বাহারছড়া, গন্ডামারা ও আলোকদিয়া এলাকায় ঝড়ো বাতাসে ঘরবাড়ি এবং গাছপালার ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া আনোয়ারা, সন্দ্বীপেও বেশ কিছু বাড়ি ঘরের ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে সকালে নগরীর বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন সিটি মেয়র । এসময় তিনি স্থানীয়দের সাথে কথা বলেন এবং সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা জানান।
ঘুর্নিঝড় মোরা অতিক্রম করার পর দুপুর ২টা থেকে চট্টগ্রাম বিমান বন্দরে অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে, বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্য উঠা নামার কাজ। তবে স্থগিত রয়েছে পরীক্ষাসহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম।
আরও পড়ুন