ঢাকা, মঙ্গলবার   ৩০ এপ্রিল ২০২৪

সাহেদ ও সাবরিনাদের জালিয়াতি যেভাবে সম্ভব হয়েছে (ভিডিও)

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৬:১৯, ২২ জুলাই ২০২০

সাহেদ-সাবরিনা কান্ডের পর তাদের বিষয়ে খোজ খবর করছে এনবিআর। এরইমধ্যে তাদের ব্যংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে। 

তবে এনবিআরের সাবেক দুই চেয়ারম্যান বলছেন, অডিট এবং ইন্টিলিজেন্স ইউনিটের দুর্বলতার কারণেই সাহেদ ও সাবরিনাদের জাল জালিয়াতি সম্ভব হয়েছে। তাদের যাবতীয় লেনদেনের আলোকে ব্যবস্থা নেয়ার তাগিদ সাবেক দুই চেয়ারম্যানের। 

রিজেন্ট চেয়ারম্যান সাহেদ, জেকেজি হেলথ কেয়ারের আরিফুল ও ডাক্তার সাবরিনার নানান জালিয়াতিকান্ডের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।

রিজেন্ট হাসপাতাল, রিজেন্ট কেসিএস লিমিটেড, রিজেন্ট আইটি সলিওশন, রিজেন্ট ডিজাইন, কর্মসংস্থান সোসাইটিসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে বছরেরর পর বছর প্রতারণা চালিয়ে আসছিল সাহেদ। 

জালিয়াতির শেকড় বের করতে সাহেদ এবং ইব্রাহিম খলিলের ব্যাংক একাউন্ট বন্ধসহ ব্যবস্থা নিতে ৮০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে এনবিআরের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল।

একইভাবে আরিফুল চৌধুরী ও ডাক্তার সাবরিনা চৌধুরীর জেকেজি ও ওভাল এ্যডভাটাইজিং লিমিটেড এর অনিয়ম বের করতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে চিঠি দিয়েছে এনবিআর।

তবে জেকেজি ও রিজেন্ট কান্ডের জন্য এনবিআরসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের দুর্বলতাকে দায়ী করেন এনবিআরের সাবেক দুই চেয়ারম্যান।

এনবিআর এর সাবেক চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মজিদ বলেন, করোনার চিকিৎসার জন্য স্থাপিত বিশেষ কোন হাসপাতালে এনবিআর এর অনুমোদনের প্রয়োজন ছিল, যন্ত্রপাতিগুলো যথাযথভাবে আমদানি করা হয়েছে কিনা, আমদানি শুল্ক যথাযথভাবে দেওয়া হয়েছে কি না এবং কোটেশন করে কেনা হয়েছে কি না, সেটাও দেখার দায়িত্ব এনবিআরের। 

তবে রিজেন্ট ও জেকেজির জালিয়াতির তদন্তের বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি এনবিআরের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্সের মহাপরিচালক।

এসইউএ/এমবি


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি