পদ্মা সেতু দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টিকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠন
প্রকাশিত : ১৬:৪৬, ২০ মার্চ ২০১৭ | আপডেট: ১৬:৪৬, ২০ মার্চ ২০১৭
পদ্মা সেতুর নির্মাণ চুক্তি এবং দুর্নীতির মিথ্যা গল্প সৃষ্টির প্রকৃত ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করতে কমিশন গঠনের অগ্রগতি প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সরকারকে আরো দেড় মাস সময় দিয়েছে হাইকোর্ট। আগামী ৭ মে এর মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রপক্ষের সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর বেঞ্চ এই আদেশ দেন ।
যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে দেশের সবচে বড় প্রকল্প পদ্মাসেতুর কাজ শুরুর আগেই দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগে অর্থায়ন বন্ধ করে দেয় বিশ্বব্যাংক।
প্রকল্পের তদারকির পাঁচ কোটি ডলারের কাজ পেতে এসএনসি-লাভালিনের কর্মীরা ২০১০ ও ২০১১ সালে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে মামলা হয় কানাডার আদালতে। সম্প্রতি আদালতে প্রমাণ হয়, প্রকল্পে দুর্নীতির কোনো ষড়যন্ত্রই হয়নি তা ছিলো পুরোটাই গুজব।
এ অবস্থায় ১৪ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকের প্রকাশিত প্রতিবেদন আমলে নিয়ে ইনকোয়েরি অ্যাক্ট ১৯৫৬ অনুযায়ী তদন্ত কমিশন গঠনে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চান হাইকোর্ট।
সোমবার এ বিষয়ে প্রতিবেদন দেয়ার কথা থাকলেও রাষ্ট্রপক্ষ ৮ সপ্তাহের সময় আবেদন করেন। পরে আদালত আগামী ৭ মে‘র মধ্যে তা জমা দেয়ার নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন