ঢাকা, শনিবার   ১৮ মে ২০২৪

প্রায় ৪ দশক আগে, দেশের রপ্তানী আয়ের প্রধান উৎস ছিল পাট

প্রকাশিত : ০৯:৫১, ১৯ মার্চ ২০১৭ | আপডেট: ০৯:৫১, ১৯ মার্চ ২০১৭

প্রায় ৪ দশক আগে, দেশের রপ্তানী আয়ের প্রধান উৎস ছিল পাট। পরে পাটজাত পণ্য রপ্তানীতেও তৈরি হয় বড় বাজার। সোনালী সে সময়ের পর, মাঝখানে বহুবছর নানা জটিলতায় প্রায় বন্ধ ছিল পাটের উৎপাদন। এখন আবার চলতে শুরু করেছে মিলের চাকা। ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয়ে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলার পাট। একসময় দেশের প্রধান অর্থকরী ফসল ছিলো সোনালী আঁশ, পাট। তবে নানা কারণে মেরে লাভজনক পাট পরিণত হয় লোকসানি খাতে। সম্প্রতি পাটের অর্থকরী ব্যবহার বাড়াতে চলছে নিবিড় গবেষণা, তোষা ও দেশী পাটের জিনগত গঠন জেনোম ও কম্পোজিশন নিয়ে। সম্প্রতি বিশ্বের নামী দামি ব্র্যান্ডের গাড়ির মধ্যে বিএমডাব্লিউ, জার্মানীর ভক্স ওয়াগন, জাপানের নিশান ও টয়োটার ড্যাশবোর্ড ও বডিসহ বিভিন্ন অংশে কাজে লাগছে বাংলাদেশের পাট। পাটকাঠি পুড়িয়ে উৎপাদিত ছাই দিয়ে তৈরি হচ্ছে কার্বন বা চারকোল। সব ধরনের কালি উৎপাদন ও প্রসাধন তৈরিতে রপ্তানী হচ্ছে চারকোল। এছাড়া দীর্ঘ গবেষণার পর পাটের আঁশের সুক্ষ্ম রাসায়নিক ব্যবহার করে তৈরি হচ্ছে পলিথিনের বিকল্প পরিবেশবান্ধব পলিমার ব্যাগ। রাষ্ট্রীয় অনুমোদনের পর অভ্যন্তরীণ বাজারে ছাড়া হবে পাটের তৈরি এ পলিথিন ব্যাগ। বীজের জীনগত মান ও আঁশের প্রকারভেদ নিয়ে গবেষণায় চলছে সুক্ষ্ম সূতা তৈরির প্রক্রিয়াও।
Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি