চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী সক্রিয় বলেও অভিযোগ
প্রকাশিত : ১০:১৯, ১১ মার্চ ২০১৭ | আপডেট: ১৮:০১, ১১ মার্চ ২০১৭
শুধু হয়রানি নয়, চট্টগ্রাম বন্দর ঘিরে সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী সক্রিয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। আর এ অভিযোগ তুলেছেন নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। এজন্য তিনি নিজ দলের নেতাদেরও দায়ি করেছেন। তবে, অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দলীয় নেতারা। চট্টগ্রাম বন্দর কার্যক্রম নিয়ে তিন পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ থাকছে শেষ পর্ব।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল-এনসিটি’র অপারেশনাল কার্যক্রম বেসরকারী খাতে ছেড়ে দেয়া হয় ২০১৫ সালে। সর্ববৃহৎ এ কন্টেইনার টার্মিনাল নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় ৭০০ কোটি টাকা। আর টার্মিনালের অপারেশনাল দায়িত্ব দেয়া হয় বেসরকারী প্রতিষ্ঠান সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেডসহ সরকারি দলের প্রভাবশালী দু’নেতার প্রতিষ্ঠানকে।
এনসিটির অপারেশনাল কার্যক্রম বেসরকারী খাতে ছেড়ে দেয়ার পর বন্দর ঘিরে একটি গোষ্ঠী লুটপাট করছে বলে অভিযোগ তুলেছেন নগর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা ও সাবেক মেয়র।
লুটপাটের অভিযোগ অস্বীকার করেছে বন্দরের বেসরকারী অপারেটর সাইফ পাওয়ার টেক লিমিটেড।
এ্ধসঢ়;কইভাবে বন্দরে অনিয়ম থাকার কথা অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির দুই সদস্য। বন্দর উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন বলেও দাবী করেন তারা।
অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ যাই থাকুক, বন্দর কার্যক্রমে স্বচ্ছতা-জবাবদিহিতা নিশ্চিতের পাশাপাশি গতিশীলতা বাড়াতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আরো সক্রিয় হবে এমন প্রত্যশা বন্দর ব্যবহারকারীদের।
আরও পড়ুন