আধুনিক চীনের স্থপতি বিপ্লবী মাও সেতুংয়ের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
প্রকাশিত : ১৫:১২, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১৫:১৩, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬
আধুনিক চীনের স্থপতি বিপ্লবী মাও সেতুংয়ের ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৮৯৩ সালে হুনান প্রদেশের এক কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন মাও। ১৯৪৯ সালে দায়িত্ব নিয়ে টানা দশ বছর দেশ শাসন করেন তিনি। রাজতন্ত্র এবং জাতীয়তাবাদ হটিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন সমাজতন্ত্র। মার্কসবাদ- লেনিনবাদের সঙ্গে নিজস্ব ভাবধারার মিশ্রনে প্রতিষ্ঠিত তার নীতি মাওবাদ নামে পরিচিত।
গেল শতাব্দির প্রথম থেকেই চীনা শাসন ব্যবস্থায় শুরু হয় অস্থিরতা। জীর্ণ প্রায় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয় মানুষ। পতন ঘটে রাজার শাষণ। মাঝামাঝি সময়ে চীন-জাপান যুদ্ধ এবং পরবর্তী গৃহযুদ্ধ ধংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায় চীনকে।
ঠিক সে সময় চীনের রাজনৈতিক মঞ্চে একক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হন মাও সেতুং। বিপ্লবী মনোভাব আর সবার অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠনের ডাক দেন। প্রতিষ্ঠা করেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। মৃত্যু পর্যন্ত দলটিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বিপ্লবী এই নেতা।
দেশগঠনের দায়িত্ব নিয়ে দশ বছরের শাসনামলে আমূল পরিবর্তন আনেন রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে। শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করান দেশের অর্থনীতি। তার চিন্তা চেতনায় ছিল রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে সবার অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করা। পাশাপাশি সরকারের একক ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে সমাজতন্ত্র বজায় রাখা।
এদিকে মাওসেতুংয়ের আগ্রাসী নীতির কারণে ১ কোটি চীনা প্রান হারিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে তিনি বিপ্লবীদের প্রেরণা হয়ে আছেন, থাকবেন যুগযুগ।
গেল শতাব্দির প্রথম থেকেই চীনা শাসন ব্যবস্থায় শুরু হয় অস্থিরতা। জীর্ণ প্রায় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয় মানুষ। পতন ঘটে রাজার শাষণ। মাঝামাঝি সময়ে চীন-জাপান যুদ্ধ এবং পরবর্তী গৃহযুদ্ধ ধংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায় চীনকে।
ঠিক সে সময় চীনের রাজনৈতিক মঞ্চে একক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হন মাও সেতুং। বিপ্লবী মনোভাব আর সবার অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠনের ডাক দেন। প্রতিষ্ঠা করেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। মৃত্যু পর্যন্ত দলটিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন বিপ্লবী এই নেতা।
দেশগঠনের দায়িত্ব নিয়ে দশ বছরের শাসনামলে আমূল পরিবর্তন আনেন রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে। শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড় করান দেশের অর্থনীতি। তার চিন্তা চেতনায় ছিল রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে সবার অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করা। পাশাপাশি সরকারের একক ক্ষমতার মধ্যে দিয়ে সমাজতন্ত্র বজায় রাখা।
এদিকে মাওসেতুংয়ের আগ্রাসী নীতির কারণে ১ কোটি চীনা প্রান হারিয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে তিনি বিপ্লবীদের প্রেরণা হয়ে আছেন, থাকবেন যুগযুগ।আরও পড়ুন










