ঢাকা, মঙ্গলবার   ০৮ জুলাই ২০২৫

বনানীর এফআর টাওয়ারে যেসব প্রতিষ্ঠানের অফিস

প্রকাশিত : ১৯:৩২, ২৮ মার্চ ২০১৯ | আপডেট: ১৯:৩৮, ২৮ মার্চ ২০১৯

Ekushey Television Ltd.

বনানীর এফআর টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ২২ তলা ভবনে বহু মানুষ আটকা পড়ে যায়। অনেকে প্রাণ বাঁচাতে ভবন থেকে লাফ দেয়।

বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটের দিকে ভবনটির ৯ তলা থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। পরে এ আগুন ছড়িয়ে পড়ে পুরো ভবনে।

ভবনটিতে গার্মেন্টের বায়িং হাউজ ছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অফিস, বিক্রয় কেন্দ্র, রেস্তোরাঁ ও একটি কনভেনশন সেন্টার রয়েছে।

সেসব প্রতিষ্ঠানে মোটামুটি কত মানুষ কাজ করেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ধারণা পাওয়া যায়নি।

এফআর টাওয়ারের তৃতীয় তলায় রয়েছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের একটি শাখা। পাশের ভবন আওয়াল সেন্টারে রয়েছে বেসরকারি কুইনস বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস।

এদিকে এফ আর টাওয়ারে ভয়াবহ এই অগ্নিকাণ্ডে এক শ্রীলঙ্কান নাগরিকসহ সাতজন নিহত হয়েছেন। নিহত বিদেশি ওই ব্যক্তির নাম নিরস। তিনি ঢাকার কুর্মিটোলা হাসপাতালে মারা যান। এ ছাড়া ঢাকা মেডিকেলে আবদুল্লাহ নামে একজন মারা গেছেন বলে জানানো হয়।

এছাড়াও আরও কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তারা হলেন, গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার বালুগ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে পারভেজ সাজ্জাদ (৪৭) বনানী ক্লিনিক, দিনাজপুর জেলার বালিয়াকান্দি উপজেলার আবুল কাশেমের ছেলে মামুন (ইউনাইটেড হাসপাতাল, আমিনা ইয়াসমিন (৪০) (অ্যাপোলো হাসপাতাল), মাকসুদুর (৬৬) ও মনির (৫০)।

ফায়ার সার্ভিসের ২০টি ইউনিট কাজ করে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে বিল্ডিংয়ের ওপর থেকে হেলিকপ্টারে বালু ফেলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। সেখানে তিনটি হেলিকপ্টার আগুন নেভানোর কাজ করছে।

এছাড়াও ল্যাডার ইউনিট (বহুতল ভবন থেকে উদ্ধারকারী সিঁড়ি) ও মোটরসাইকেল ইউনিটও উদ্ধারকাজে অংশগ্রহণ করেছে।

এসি

 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি