চট্টগ্রামে টানেল নির্মানকে স্বাগত জানিয়েছেন শিল্পপতি-ব্যাবসায়ী এবং রাজনীতিবিদরা
প্রকাশিত : ০৯:১৬, ১৬ অক্টোবর ২০১৬ | আপডেট: ০৯:১৬, ১৬ অক্টোবর ২০১৬
কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মানকে স্বাগত জানিয়েছে চট্টগ্রামের শিল্পপতি-ব্যাবসায়ী এবং রাজনীতিবিদরা। এর ফলে দেশের অর্থনীতি যেমন গতিশীল হবে তেমনি পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটবে বলে মনে করেন তারা।
জোয়ার ভাটার নদী কর্নফুলী। দেশের আমদানী-রফতানীর সিংহভাগই হয়ে থাকে এই কর্নফুলী নদী দিয়ে। উজানে সেতু নির্মাণের ফলে পলি জমে নদী ভারট হয়ে যাওয়ায় টানেল নির্মানের দাবী জানিয়ে আসছিল চট্টগ্রামবাসী। চীনের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশ সফরকালে ট্যানেল নির্মানের চুক্তি হওয়ায় খুশী চট্টগ্রামের রাজনৈতিক নেতৃত্ব। তারা মনে করেন এর ফলে দক্ষিন চট্টগ্রামে নতুন সম্ভবনার দ্বার খুলে যাবে।
প্রায় ৯ হাজার কোটি ব্যয়ে নির্মিত এই এই টানেলটি চট্টগ্রাম বন্দর এবং আনোয়ারা উপজেলাকে সংযুক্ত করবে। নদীর তলদেশে প্রায় একশ ফুট গভীরে বসানো হবে প্রায় ৩৬ফুট প্রশস্ত দুটি টিউব। যা নদীর বর্তমান তলদেশ থেকে আরো অন্তত: ৯০ ফুট গভীরে থাকবে। দুটি টিউবের মধ্যে কমপক্ষে ৩৬ ফুট দূরত্ব থাকবে। আর গাড়ি চলাচলের জন্য যে দুটি লেন হবে, প্রতিটির প্রস্থ হবে ৩ দশমিক ৬৬ মিটার।
টানেল নির্মানের কারনে চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতির আমুল পরিবর্তন ঘটবে বলে মনে করেন এই তরুন শিল্পোদ্যেক্তা
চুক্তি অনুযায়ী দ্রুত এই টানেল নির্মানের কাজ শেষ হবে-এমটাই প্রত্যাশা শিল্পপতি-ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের।
আরও পড়ুন