মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্বে ছিলেন সেক্টর কমান্ডাররা
প্রকাশিত : ১৩:০৫, ১১ ডিসেম্বর ২০১৬ | আপডেট: ১৩:০৫, ১১ ডিসেম্বর ২০১৬
জীবনের মায়া ত্যাগ করে শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন বাংলার সূর্যসন্তান মুক্তিযোদ্ধারা। সেই যোদ্ধাদের নেতৃত্বে ছিলেন সেক্টর কমান্ডাররা। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যূদয়ে নয় মাসের রক্তক্ষয়ি লড়াইয়ের সমরনায়ক তারা। তবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে আরো বহু পথ পারি দিতে হবে। একুশে টেলিভিশনকে দেয়া সাক্ষাতকারে এ সব কথা বলেন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররা।
পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এই আক্রমন নিরস্ত্র বাঙ্গালীর উপর।
যার হাতে যা কিছু আছে তাই নিয়ে পাল্টা আক্রমনে মুক্তি পাগল বাঙ্গালি। সমর কৌশলে অভিজ্ধসঢ়;হ সেক্টর কমান্ডারসরা সাজালেন যুদ্ধ কৌশল।
৩নম্বর সেক্টর ও পরে এস ফোর্স গঠন করে সিলেট , আশুগঞ্জ সহ বেশ কয়েকটি অঞ্চল শত্রুমুক্ত করেন মেজর জেনারেল কে এম শফিউল্লাহ বীর উত্তম। দেশকে এগিয়ে নিতে সব দল ও মতের মানুষের ঐক্যমত প্রয়োজন বলে মনে করেন এই অবসরপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান।
প্রাথমকিভাবে আখাউড়া, পরে ২নং সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেছিলেন অবসরপ্রাপ্ত লেফট্যানেন্ট জেনারেল হারুন অর রশিদ। এখনো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তথা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র গঠিত হয়নি বলে অভিযোগ তার।
ক্ষুধা দারিদ্র ও দূর্নীতি মুক্ত উন্নত বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে এগিয়ে আসার আহবান জানান জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানরা।
আরও পড়ুন