একাত্তরের এই দিনে দশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিকামী বাঙ্গালিদের উপর পাকিস্তানি সৈন্যরা গুলি চালালে হতাহতের ঘটনা ঘটে
প্রকাশিত : ১৪:৫৭, ৫ মার্চ ২০১৭ | আপডেট: ১৪:৫৭, ৫ মার্চ ২০১৭
আজ ৫ই মার্চ। একাত্তরের এই দিনে দশের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিকামী বাঙ্গালিদের উপর পাকিস্তানি সৈন্যরা গুলি চালালে হতাহতের ঘটনা ঘটে। কারফিউ জাড়ি করে পাকবাহিনী। ঢাকায় সাধারন জনতার সঙ্গে একাত্ম হয় রাজনৈতিক নেতাকর্মী, লেখক, শিল্পী। অহিংস আন্দোলন ক্রমশ এগিয়ে যায় সশস্ত্র প্রতিরোধের দিকে।
পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে বাঙ্গালীদের স্বাধীকারের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে দেশজুড়ে। শাসকগোষ্ঠীর শোষন-নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে সব শ্রেনী- পেশার মানুষ ভিতরে ভিতরে প্রস্তুতি নিতে শুরু করে সশস্ত্র যুদ্ধের। ৭১’ এর এই দিনেও স্বাধীকার চেতনায় শাণিত আন্দোলনে মুখর ছিলো বাঙ্গালি জাতি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অলিখিত নির্দেশে চলছিল সবকিছু। ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু তার ভাষনে কি বলবেন তা নিয়েও ছিল সবার কৌতুহল। হরতালের দিনগুলোতে জরুরি কাজ চালানোর জন্য সরকারি বেসরকারি সব অফিস দুপুর আড়াইটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত খোলা রাখার নির্দেশ দেন বঙ্গবন্ধু।
সৈন্যদের হামলা-গুলি উপেক্ষা করে চলতে থাকে মিছিল-সমাবেশ-বিক্ষোভ। ঢাকাসহ সারাদেশে আরো জোরদার হয়ে উঠে আন্দোলন।
আরও পড়ুন