ঢাকা, শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪

‘প্রধানমন্ত্রীর কৃষিবান্ধব নীতি প্রণয়নে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ’

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ২৩:২০, ২৪ নভেম্বর ২০২০

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে কৃষকের পাশাপাশি সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন কৃষিবিদরা।

তিনি বলেন, পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো ক্ষুধার কষ্ট। আর দরিদ্র ও অভুক্ত মানুষের এ কষ্ট দূর করতে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন কৃষিবিদ ও কৃষক সমাজ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৃষিবান্ধব নীতি প্রণয়ন এবং কৃষিবিদদের নিরলস ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় দেশ আজ শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়নি বরং খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর ফার্মগেটস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য কৃষিবিদ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) সাবেক মহাপরিচালক এবং ইউনিভার্সিটি অব গ্লোবাল ভিলেজের উপাচার্য ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম খান রচিত ‘বঙ্গবন্ধুর কৃষি ও গ্রামীণ উন্নয়ন ভাবনা’ এবং ‘কৃষিতে করোনার অভিঘাত’ শীর্ষক দুইটি গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নির্বাহী সভাপতি কৃষিবিদ হামিদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বগুড়া-১ আসনের সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নান। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন বাংলাদেশ কৃষিবিদ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নির্বাহী সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশা।

অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান কৃষিবিদ ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সহকারী একান্ত সচিব ড. মো. আওলাদ হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. নাজিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাহজাহান কবীর এবং বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. আমজাদ হোসেন ।

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রারম্ভিক বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. নাথুরাম সরকার।

এসি

 


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি