ঢাকা, সোমবার   ১৯ মে ২০২৫

বিচারিক কর্মঘণ্টার পূর্ণ সদ্ব্যবহারে সুপ্রিমকোর্টের নির্দেশনা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৭:০৩, ৯ জানুয়ারি ২০২১

Ekushey Television Ltd.

বিচারিক কর্মঘণ্টার সময় অধীনস্থ বিচারকদের সঙ্গে আলোচনা পরিহার করে এর পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে জেলা ও মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিসিয়াল এবং চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের প্রতি কঠোর নির্দেশনা দিয়ে সার্কুলার জারি করেছে সুপ্রিমকোর্ট প্রশাসন। তবে প্রশাসনিক বা বিচারিক কোনো বিষয়ে অধীন বিচারক, ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন হলে নির্ধারিত কর্মঘণ্টার পরে আলোচনা করা যাবে বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটে আপলোড করা এক সার্কুলার থেকে এ তথ্য জানা যায়।

প্রধান বিচারপতির নির্দেশে সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. আলী আকবর স্বাক্ষরিত এক সার্কুলারে বলা হয়, ‘সম্প্রতি অত্র কোর্টের গোচরীভূত হয়েছে যে, কোন কোন জেলায় জেলা জজ/মহানগর দায়রা জজ/চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এজলাসের সময়ে তাদের খাস কামরায় অধীন বিচারকসহ আলোচনারত থাকায় এজলাসে বিলম্বে ওঠেন। এছাড়া কোনো কোনো বিচারক/ম্যাজিস্ট্রেট নির্দিষ্ট সময়ের আগেই এজলাস ত্যাগ করেন। ফলে আদালতের বিচারিক কর্মঘণ্টার পূর্ণ সদ্ব্যবহার হচ্ছে না।’

সার্কুলারে আরো বলা হয়, ‘এমতাবস্থায় দেশের অধস্তন আদালতের জেলা জজ/মহানগর দায়রা জজ/চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটদের নির্ধারিত বিচারিক কর্মঘণ্টায় অধীন বিচারক/ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে আলোচনা পরিহার করে বিচারিক কর্মঘণ্টার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করার কঠোর নির্দেশ প্রদান করা হলো।’

‘প্রশাসনিক/বিচারিক কোনো বিষয়ে অধীন বিচারক, ম্যাজিস্ট্রেটদের সঙ্গে আলোচনার প্রয়োজন হলে নির্ধারিত কর্মঘণ্টার পরে আলোচনা করা যাবে’- বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে।

সূত্র-বাসস

আরকে//


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি