কক্সবাজারের পাশে একমাত্র নদী বাঁকখালী দখলের কারণে অস্তিত্ব সংকটে
প্রকাশিত : ১৫:৩২, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ | আপডেট: ১৭:১৪, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
দখল, দূষণে হুমকির মুখে পড়েছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের পাশে একমাত্র নদী, বাঁকখালি। দেশের অন্যতম মৎস অবতরণ কেন্দ্র এবং সব ক’টি উপকূলীয় দ্বীপের সঙ্গে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হওয়ায়, বাঁকখালীকে কক্সবাজারের অর্থনীতির মেরুদণ্ডও বলা হয়। কিন্তু, দখলের কারণে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে বাঁকখালী নদী।
বাঁকখালি নদী। বান্দরবান জেলা থেকে উৎপত্তি লাভ করে, শত কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে কক্সবাজার জেলার বুক চিরে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে।
তবে, এখন কক্সবাজার শহরের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এই নদী। পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা সরাসরি ফেলা হচ্ছে বাঁকখালিতে। ড্রেনগুলোও সরাসরি যুক্ত নদীর সঙ্গে। পরিবেশবিদদের তথ্য অনুযায়ি, প্রতিদিন কম করে হলেও ২৫ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে বাঁকখালী নদীতে। এ’কারণে ক্রমেই নাব্য হারাচ্ছে বাঁকখালী নদী; দূষিত হচ্ছে পানি।
এই বিষাক্ত পানি আবার মিশছে মহেশখালী চ্যানেলে। এভাবে চললে ময়লা পানি শিগগিরই সমুদ্র সৈকতের পরিবেশ নষ্ট করবে বলে শংকা প্রকাশ করেছে পরিবেশ অধিদফতর।
শুধু তাই নয়, দখলবাজরাও গ্রাস করছে বাঁকখালী নদী। দখল রোধে সীমাবদ্ধতার কথা জানালেন জেলা প্রশাসক।
দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে বাঁকখালী নদী যেমন হারিয়ে যাবে দেশের মানচিত্র থেকে, তেমনি হুমকির মুখে পড়বে ওই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।
বাঁকখালি নদী। বান্দরবান জেলা থেকে উৎপত্তি লাভ করে, শত কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে কক্সবাজার জেলার বুক চিরে মিশেছে বঙ্গোপসাগরে।
তবে, এখন কক্সবাজার শহরের ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে এই নদী। পৌরসভার ময়লা-আবর্জনা সরাসরি ফেলা হচ্ছে বাঁকখালিতে। ড্রেনগুলোও সরাসরি যুক্ত নদীর সঙ্গে। পরিবেশবিদদের তথ্য অনুযায়ি, প্রতিদিন কম করে হলেও ২৫ টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে বাঁকখালী নদীতে। এ’কারণে ক্রমেই নাব্য হারাচ্ছে বাঁকখালী নদী; দূষিত হচ্ছে পানি।
এই বিষাক্ত পানি আবার মিশছে মহেশখালী চ্যানেলে। এভাবে চললে ময়লা পানি শিগগিরই সমুদ্র সৈকতের পরিবেশ নষ্ট করবে বলে শংকা প্রকাশ করেছে পরিবেশ অধিদফতর।
শুধু তাই নয়, দখলবাজরাও গ্রাস করছে বাঁকখালী নদী। দখল রোধে সীমাবদ্ধতার কথা জানালেন জেলা প্রশাসক।
দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে বাঁকখালী নদী যেমন হারিয়ে যাবে দেশের মানচিত্র থেকে, তেমনি হুমকির মুখে পড়বে ওই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।আরও পড়ুন










