ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে র্যাবের তিন পর্বের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
প্রকাশিত : ১৫:১৬, ৫ জুন ২০২৫

এবাবের ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে ও ডাকাতি-ছিনতাই রোধে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোর নিরাপত্তায় রোবাস্ট পেট্রোল, বিশেষ টহল ও চেকপোস্ট পরিচালনা করছে র্যাব-১১। এছাড়া মহাসড়কে তিন পর্বের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে বলে জানান র্যাব-১১'র সিও লেঃ কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন।
আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাদ্দাম মার্কেট এলাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
র্যাব কর্মকর্তা বলেন, ঈদের ছুটিকে কেন্দ্র করে ঘরমুখো শহরের মানুষ নাড়ির টানে গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ হাজার যানবাহন চলাচল করে। এই সড়কে ঈদের সময়ে নানা ধরনের চুরি-ছিনতাই ডাকাতির মত অপরাধ সংগঠিত হয়ে থাকে। তারা যাতে নির্বিঘ্নে গ্রামের গিয়ে স্বজনদের সাথে ঈদ উদযাপন করতে পারেন। সেই লক্ষ্যে আমাদের এই এগ্রেসিভ পেট্রোল ও এক্সটেনসিভ পেট্রোল পরিচালনা করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এই কার্যক্রমকে আমরা তিনটি পর্বে ভাগ করেছি। সেগুলো হলো ঈদ পূর্ববর্তী নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ঈদের দিন ঈদ জামাতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং ঈদ পরবর্তী রাস্তায় যানজট এবং শহরে ফিরে আসার সময় মানুষের যাতায়াতের নিরাপত্তার জন্য এসব ব্যবস্থা থাকবে।
এছাড়া ঈদের পরে বাজার ম্যানেজমেন্ট ও মহাসড়কে নিরাপত্তা জোরদার করা হবে বলে জানান তিনি।
র্যাব-১১'র সিও আরও বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিভিন্ন স্থানে একযোগে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এসব কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে সাদা পোশাকে গোয়েন্দা নজরদারি, নিয়মিত চেকপোস্ট এবং হাইওয়েতে রোবাস্ট পেট্রোলিং।
এএইচ
আরও পড়ুন