পে স্কেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার টাকা করার প্রস্তাব
প্রকাশিত : ১৯:০৯, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
বার্ষিক ১০ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি, সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার এবং সর্বোচ্চ এক লাখ ৪০ হাজার টাকা করার প্রস্তাবসহ ২১টি দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশন।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির নেতারা এসব দাবি তুলে ধরেন।
এসময় চাকরিজীবীদের গ্রেড কমিয়ে ১২টি করে ১:৪ অনুপাতে বেতন কাঠামো প্রণয়নের দাবি করা হয়। এতে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার এবং সর্বোচ্চ এক লাখ ৪০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়।
এছাড়া শিক্ষা, চিকিৎসা, যাতায়াতসহ বিভিন্ন ভাতা বৃদ্ধির দাবির যৌক্তিকতা তুলে ধরে সংগঠনটি। পাশাপাশি টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহাল ও রেশন পদ্ধতি চালু করার দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের চেয়ারম্যান মো. সেলিম মিয়া লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।
তিনি বলেন, ২০১৫ সালের বৈষম্যযুক্ত অষ্টম পে-স্কেল কার্যকরের পর থেকে দীর্ঘ ১১ বছর ধরে বাংলাদেশের সর্বস্তরের কর্মচারীরা বৈষম্যমুক্ত নবম পে-স্কেল ও সাতটি দাবি আদায়ের জন্য বিভিন্ন সময় মানববন্ধন ও স্মারকলিপি দিয়েছেন।
মো. সেলিম মিয়া বলেন, বেতন কমিশনের কাছে আমাদের দাবি, দেশের বাজার ব্যবস্থা বিশ্লেষণ এবং ছয় সদস্যের পরিবারের জীবনযাপন ব্যয় ও বেতন বৈষম্যের বিষয়টি বিবেচনায় নিতে হবে।
পাশাপাশি ন্যায্যতার ভিত্তিতে নবম পে-স্কেলের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ও বেতন কমিশনের কাছে ২১টি প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কর্মচারী ফেডারেশনের নেতারা।
প্রসঙ্গত, গত ২৭ জুলাই গঠন করা হয় জাতীয় বেতন কমিশন। এই কমিশন চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে চায় আগামী ডিসেম্বরে।
এএইচ
আরও পড়ুন










