সত্তর বছরের গ্যাস আর ১০০ টিসিএফ গ্যাস হাইড্রেড এখন আমাদের সমুদ্রের বুকে
প্রকাশিত : ১৩:৩৪, ২৫ অক্টোবর ২০১৬ | আপডেট: ১৩:৩৪, ২৫ অক্টোবর ২০১৬
সত্তর বছরের গ্যাস আর ১০০ টিসিএফ গ্যাস হাইড্রেড এখন আমাদের সমুদ্রের বুকে! সাথে পঞ্চাশ হাজার কোটি টাকার খনিজ বালু আর বছরে
আনুমানিক প্রায় ১২ লাখ মেট্রিক টন সামুদ্রিক মাছ। অনুমিত এই পরিসংখ্যার আরো বাড়তেও পারে জরীপের পর। জিডিপি প্রবৃদ্ধি দশের কোটায় নিয়ে যেতে খুব একটা বেগ পেতে হবে না ব্লু-ইকোনমি বাস্তবায়িত হলে, এমনটাই মত সংশ্লিষ্টদের।
সাগরে নোনা জল মিশেছে দিগন্তের নীলে। যতদূর চোখ যায় অথৈ সমুদ্র। ভারত আর মিয়ানমারের কাছ থেকে নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠার পর ১ লাখ ১৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার সাগর এখন বাংলার সীমান্তজুড়ে। মাত্র ৬০ কিলোমিটার মাছ শিকারের সক্ষমতায় থাকা বাংলাদেশের সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য এখন ৬৬৪ কিলোমিটার। কাঠ আর স্টিলের নৌকায় নেই প্রযুক্তির ছাঁপ!
আর সেকারণেই ’ব্লু-ইকোনমি’ চাই সক্ষমতা। পরিকল্পিত বিনিয়োগ আর ব্যবস্থাপনায় এই নীল সমুদ্র জাতিকে পৌছে দেবে সমৃদ্ধির এক নতুন উচ্চতায়; এমনটাই মত সমুদ্র বিশেষজ্ঞদের।
সম্পদের বাস্তবসম্মত জরিপে আসছে গবেষণা জাহাজ; মৎস আহরনেও বাড়ছে সক্ষমতা, নতুন বিনিয়োগ উৎসাহিত করতেও আছে নানান উদ্যোগ এমনটাই জানালেন পররাষ্ট্র সচিব।
জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে ডাবল ডিজেটে নিতে ব্লু-ইকোনমির জুড়ি নেই বলেও মত বিশেষজ্ঞদের।
আরও পড়ুন