উত্তরার গ্যাং কালচার
প্রকাশিত : ১১:২২, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | আপডেট: ১১:২২, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
পারিবারিক সচেতনতা এবং সামাজিক আন্দোলনই পারে শিশু কিশোরদের ভুল পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে। একই সঙ্গে যেসব তরুনরা গ্যাং কালচারের মাধ্যমে অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে তাদের কিশোর আইনে বিচারের মুখেমুখি করারও দাবি জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এক্ষেত্রে সবার আগে পরিবারকেই ভূমিকা রাখতে হবে বলেও মত দেন তারা।
গত ৬ জানুয়ারি উত্তরায় খুন হয় অষ্টম শ্রেনীর ছাত্র আদনান কবীর চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকান্ডের পর থেকেই আলোচনায় আসে উত্তরার গ্যাং কালচার। মূলত: উঠতি বয়সের স্কুল কলেজের ঝরে পড়া ছাত্ররাই বিভিন্ন গ্যাং তৈরি করে অপরাধা মূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবক্ষয়ের শুরুটা হয় পরিবার থেকে। মূলত সচেতনতার অভাব এবং পরিবারের কাছে জবাবাদিহিতা না থাকার ফলেই এসব কিশোরারা জড়িয়ে যাচ্ছে নানা অপকর্মে।
তবে এসব কিশোরদের ভুল পথ থেকে ফেরাতে সামাজিক সচেতনতার পাশাপাশি কিশোর আইনে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবী জানান তারা। একই সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীকে আরও সক্রিয় হওয়ার আহ্বান জানান ।
পরিবার থেকে সন্তানদের যদিও আরও বেশী সময় দেয়া হয় তাহলে এসব অপরাধ অনেকাংশেই কমে আসে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
আরও পড়ুন