ঢাকা, শনিবার   ২০ এপ্রিল ২০২৪

কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোনকে প্রাক-যোগ্যতাপত্র প্রদান করেছে বেজা

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১২:১৯, ৪ জুলাই ২০১৭ | আপডেট: ১৪:১৩, ৪ জুলাই ২০১৭

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোনকে প্রি-কোয়ালিফিকেশন লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। সোমবার রাজধানী ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) এই লাইসেন্স প্রদান করে।

বেজার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়। লাইসেন্স প্রদান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) পবন চৌধুরী।  

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি) মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন-এর উদ্দ্যোক্তাগণ তাদের পূর্ব ব্যবসার সুনাম অক্ষুন্ন রেখে কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন সফল ভাবে বাস্তবায়নের সক্ষম হবে এবং শিল্পে অবহেলিত হাওরাঞ্চলে তথা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরত্বপূর্ন ভুমিকা রাখবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন ও নিটল-নিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল মাতলুব আহমদ। এছাড়া বেজার নির্বাহী সদস্য ড. এম এমদাদুল হক, মো. হারুনুর রশিদ, মোহাম্মেদ আইয়ুব সহ কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন এর উদ্দ্যোক্তগণসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষসহ বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের উদ্যোক্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। সভায়  কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোনের সার্বিক পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করা হয়।

কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন বাংলাদেশের ব্যবসায়ি প্রতিষ্ঠান নিটল-নিলয় গ্রুপের একটি উদ্যোগ। যা ভৈরব-কিশোরগঞ্জ মহাসড়ক সংলগ্ন পাকুন্দিয়া উপজেলায় ৯১ দশমিক ৬৩ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। কিশোরগঞ্জ ইকোনমিক জোন দেশের সার্বিক আর্থসামাজিক উন্নয়ন তথা শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও জিডিপি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে বেজা মনে করে।

দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন তরান্বিত করা, ১৫ বছরের মধ্যে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, এক কোটি লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে প্রতি বছর অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি আয় এবং ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রত্যাশা নিয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে বেজা।


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি