ঢাকা, শনিবার   ০৫ জুলাই ২০২৫

চার পৌরসভায় তৃণমূল এগিয়ে

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৩:০০, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২

Ekushey Television Ltd.

বিধাননগর, আসানসোল, শিলিগুড়ি এবং চন্দননগর পৌরসভায় বিরোধীদের তুলনায় তৃণমূল বিপুলভাবে এগিয়ে।

বিধাননগরে ৪১টি আসনের মধ্যে তৃণমূল এগিয়ে ৩৯টিতে এবং কংগ্রেস ও নির্দল একটিতে। আসানসোলের ১০৬টি আসনের মধ্যে তৃণমূল ৫৪টিতে এগিয়ে এবং বিজেপি চারটিতে এগিয়ে। বাম ও কংগ্রেস দুইটি করে আসনে এগিয়ে আছে।

চন্দননগরে ৩৩টি আসনের মধ্যে তৃণমূল এগিয়ে ৩০টিতে, বামেরা দুইটিতে এগিয়ে। শিলিগুড়িতে ৪৭টি আসনে আছে। এরমধ্যে তৃণমূল ৩১টি, বিজেপি পাঁচটি, বামেরা চারটি ও কংগ্রেস একটি আসনে এগিয়ে আছে। 

প্রাথমিক ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, বিধাননগর, আসানসোল এবং চন্দননগরে তৃণমূল বিপুলভাবে এগিয়ে গেছে। বিরোধীদের অবস্থা খুবই খারাপ।  শিলিগুড়িতে তাও বিরোধীরা কয়েকটি আসনে এগিয়ে। বাকি জায়গায় মাত্র এক-দুইটি ওয়ার্ডে জিতেছেন। 

ভোটের দিন বিধাননগর ও আসানসোলে ব্যাপক গোলমাল ও ভোট-চুরির অভিযোগ উঠেছিল। বিধাননগরে সাংবাদিকদের মারধর করা হয়েছিল। তবে শিলিগুড়িতে এরকম কোনো অভিযোগ ওঠেনি। অশোক ভট্টাচার্য বলেছিলেন, শিলিগুড়িতে ভোট শান্তিতে  হয়েছে। 

বিজেপি-র সাবেক রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ জানিয়েছেন, বিধাননগরে প্রবলভাবে ভোট-চুরি করেছে তৃণমূল। তাই প্রত্যাশিত ফলাফল হবে না। পুরভোটে হিংসা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদনও জানিয়েছে বিজেপি। 

রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটকের ভাই অভিজিৎ ঘটক বলেছেন, দুই-তিনটি আসন বাদে বাকি সব আসনেই তারা জিতবেন। বিরোধীরা নেই বললেই চলে।

কংগ্রেস নেতা শঙ্কর মালাকার বলেছেন, শিলিগুড়িতে বাম ও কংগ্রেস জোট হয়নি। এর জন্য সিপিএমের মনোভাবই দায়ী। দুই দল জোট করে লড়লে অনেক ভালো ফল হতো।

সূত্র: ডয়েচে ভেলে

এসবি/ 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি