জামালপুরের সংস্কার নেই গণকবর ও বধ্যভূমির
প্রকাশিত : ১০:৪৮, ১৫ মার্চ ২০১৮ | আপডেট: ১৬:৪৪, ১৫ মার্চ ২০১৮
 
				
					স্বাধীনতার ৪৬ বছর পরও সংরক্ষণ করা হয়নি জামালপুর জেলায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন গণকবর, সংস্কার করা হয়নি বধ্যভূমি। গোয়ালঘর আর গোবরের লাকড়ি শুকানোর স্থান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে পাকিস্তানী সৈন্যদের টর্চার সেল আর কসাইখানা।
মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী হানাদাররা জামালপুরের বেলটিয়া থেকে পাথালিয়া পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশের বাড়ি-ঘর অতর্কিতে পুড়িয়ে দেয়। শুরু করে গণহত্যা।
শহরের পিটিআই, পানি উন্নয়ন বোর্ড অফিস ছিল হানাদার বাহিনীর হেড কোয়ার্টার। সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের ডিগ্রি হোষ্টেলটি ছিল টর্চার সেল এবং লম্বা টিনের ঘরটি ছিল কসাইখানা। এখানে সাধারণ মানুষ, মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের নির্যাতনের পর হত্যা করা হতো।
স্বাধীনতার ৪৬ বছর পরও সংরক্ষণ করা হইনি বধ্যভূমি ও টর্চারসেল।
পরবর্তী প্রজন্মের স্বার্থে জামালপুরের গণকবর ও বধ্যভূমি সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধারা।
আরও পড়ুন
 
				        
				    






























































